Tuesday, 18 September 2018

সুন্নত জিন্দার মিশন পর্ব ৩৮ Md Abdul Kaiyum

সুন্নত জিন্দার মিশন পর্ব ৩৮Md Abdul Kaiyum

(প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি নানা ধরনের ব্যস্ততার কারনে পোষ্ট দিতে দেরি হল)
খালিদঃ আরে আপনাকে কষ্ট করে উঠতে হবে না।আপনি শুয়ে থাকুন।
রিমাঃ ঠিক আছে।
খালিদঃ কেমন আছেন।
রিমাঃ আলহামদুলিল্লাহ্‌ ভালো।আপনি।
খালিদঃ আলহামদুলিল্লাহ্‌ ভালো।

রিমাঃ তিন সন্তানের বাবা হলেন।আপনার ভিতর কেমন অনুভতি হচ্ছে?
খালিদঃ আলহামদুলিল্লাহ্‌। খুব ভালো।অনুভূতি টা বুঝাতে পারবো না।আল্লাহ আমার কাজ কে কত সহজ করে দিছেন। আলহামদুলিল্লাহ্‌।
রিমাঃ মানে..?
খালিদঃ নবীজি( সঃ)বলেছেন যার একটি কন্য সন্তান সে জান্নাতি, যার দুইটি কন্যা সন্তান সে জান্নাতি, আর যার তিনটি কন্যা সন্তান সে নবীজির সাথে জান্নাতি। আলহামদুলিল্লাহ্‌ আল্লাহ আমার এই পথ টা সহজ করে দিছেন।চিন্তা করছেন.?? একটা একটা করে কন্য সন্তান হলে আমাদের কত বছর অপেক্ষা করতে হতো.?অথচ আল্লাহ একসাথেই আমাদের তিন তিনটা কন্যা সন্তান দান করেছেন।এখন শুধু তাদের ধার্মীয় ভাবে বড় করে ধার্মিক কোন ছেলের হাতে তুলে দিলেই ইনশাআল্লাহ আমরা নবীজির সাথে জান্নাতে যেতে পারবো।
খালিদের কথাগগুলো শুনে।রিমার চোখে পানি চলে আসে।যেখানে আজ মেয়ে সন্তান হলে পরিবারের মানুষরা বেরাজ হয়ে যায়।সেখানে খালিদ কত খুশি।
খালিদঃ কি ব্যাপার..? আপনার চোখে পানি কেন.??? আপনি খুশি নন.??
রিমাঃ ঠিক তা না। আপনার কথাগুলো শুনে আনন্দে কান্না চলে আসে।আপনার চিন্তা ভাবনা কত উপরে।আল্লাহ আপনার আশা ভরসাকে কবুল করে নিক।আমিও খুব খুশি আলহামদুলিল্লাহ্‌।
তারপর তারা বিভিন্ন কথাবার্তা বলে। আছরের আযান দিলে খালিদ রিমার কপালে চুমু দিয়ে নামাজ পড়তে চলে যায়।এবং নামাজ পড়ে দোকান খুলবে বলে জানায়।
খালিদ মসজিদে চলে গেলে রিমা উঠার চেষ্টা করে।কিন্তু উঠতে গেলে প্রচুর ব্যাথা অনুভব হয়।তাই সে শুয়ে শুয়ে বিভিন্ন জিকির,দোয়া ও ইস্তেগফার পড়তে থাকে।
ইশার নামাজের পর খালিদ দোকান বন্ধ করে বাড়িতে চলে আসে।খাওয়ার পর্ব শেষ করে খালিদ রিমার ঘরে প্রবেশ করে।রিমা এখন মোটামুটি একটু চলাফেরা পারে।
খালিদ মশারি টঙিয়ে দেয়।
খালিদঃ মামণিরা তো এখন ঘুমায়।আপনি ও ঘুমিয়ে পড়ুন।রাতে আবার ঘুম ভেঙে যেতে পারে।
তারপর খালিদ মশারি টাঙিয়ে দেয়।
রিমাঃ আপনি কোথায় ঘুমাবেন.?
খালিদঃ এই তো নিচে।যেখানে আমরা নামাজ পড়ি।
রিমাঃ ওম্মা কি বলেন..? ঠান্ডা লেগে যাবে তো??
খালিদঃলাগবে না।মোটা কাঁথা বিঁচিয়ে ঘুমাবো।
রিমাঃ তারপরেও আপনার অনেক কষ্ট হবে।
খালিদঃ আরে হবে না।ইনশাআল্লাহ।
রিমাঃ আপনাকে সারাদিন দোকান করতে হয়। মামণিরা রাত্রে আপনার ঘুমের ডিষ্টার্ব করতে পারে। আপনি বরং বুবুর কাছেই ঘুমান।
খালিদঃ আমি জানি মামণিরা ডিষ্টার্ব করতে পারে তাই তো এই রুমে থাকছি।একের অধিক যদি কান্নাকাটি শুরু করে আপনি কাকে নিবেন...?কার কান্না থামাবেন...?হিমসিম খেতে হবে আপনাকে ।তাই আমি এখন থেকে মাসের বেশি রাত্রেই এই রুমে থাকবো।
রিমাঃ বেশি রাত্রে মানে..? আপনি তো বুবুর হক নষ্ট করবেন দেখছি।
খালিদঃ মোটেও না। এটা আপনার বুবুরই অনুরোধ।আপনাকেই যেন বেশি সময় দিই। আর আরেকটা কথা বলছেন উনি, রাত্রে কখনো বেশি ঝামেলা হলে উনাকে যেন ডেকে নিই।
রিমাঃ ও...কিন্তু...
খালিদঃ আর কোন কিন্তু নয়..... এবার ঘুমান তো।বাকি হিসাব নিকাশ আপনি আপনার বুবুর সাথে করবেন।এখন ঘুমান।
তারপর খালিদ নিচে তার বিচানা বিচিয়ে বাতি অফ করে দেয়।এবং ড্রিম লাইট অন করে দেয়।
রিমা ডান পাশে কাত হয়ে ঘুমানোর চেষ্টা করে।খালিদ তার মোবাইলের আলো জ্বালিয়ে টেবিলের উপর কি যেন হিসেব করে। কিছুক্ষণ পর রিমার ব্যাপারটি লক্ষ করে।রিমা উঠে গিয়ে বাতি জ্বালিয়ে দেয়।
খালিদঃ কি ব্যাপার আপনার ঘুম আসে নাই।
রিমাঃ না। কিন্তু আপনি এখনো না ঘুমিয়ে কি করছেন.???
খালিদঃ না।তেমন কিছু না।একটু হিসাব করছি.??
রিমাঃ কিসের হিসেব..?
খালিদঃ মা মণিদের তো আকিকা দিতে হবে। আরো কিছু বাড়তি খরচ আছে। তার একটি হিসেব করছি।
রিমাঃআমায় একটু দেন তো।আমি দেখি। কি কি হিসেব করছেন.?
খালিদ রিমার হাতে হিসাব টি দেয়।
রিমাঃ এতো অনেক খরচ দেখছি.??এতো টাকা কি আপনার কাছে আছে এখন.??
খালিদঃ আলহামদুলিল্লাহ্‌ অনেক আছে।বাকিটা ব্যবস্থা করে নিবো ইনশাআল্লাহ।
রিমাঃ একটু অপেক্ষা করুন।
তারপর রিমে গিয়ে তার ড্রয়ার খুলে।সেখান থেকে অনেক গুলো টাকা নিয়ে খালিদের সামনে আসে...
রিমাঃ এই নিন।এই টাকা গুলো আপনার প্রয়োজন মতো খরচ করুন।
খালিদঃ এত টাকা..? আপনি কোথ থেকে পেলেন.??
রিমাঃ এইগুলোর যদিও মালিক আমি।বস্তুত এই গুলো আপনার দেওয়াই টাকা।
খালিদঃ মানে..?
রিমাঃ এই টাকা গুলো হলো আমার মোহরানার টাকা। তাছাড়া আপনি যে কয়েক দিন অন্তর অন্তর আমার হাত খরচের জন্য আমায় কিছু কিছু টাকা দিতেন। সেগুলো আমি জমা করে রাখছি।এখন নিন প্রয়োজন মত খরচ করুন।
খালিদঃ কিন্তু এগুলো তো আমি আপনাকে আপনার ব্যক্তিগত কাজে খরচ করতে বলছি।
রিমাঃ হুম।ব্যক্তিগত কাজেই তো খরচ করছি।
খালিদঃ মানে..?
রিমাঃ সন্তান গুলো তো শুধু আপনার একার নয়.. আমারো।সন্তানদের কাজে যদি এই জমানো টাকা খরচ করতে না পারি তাহলে এই টাকা গুলো জমিয়ে কি লাভ হবে বলুন...?তাছাড়া স্বামীর দরকারের সময় যদি স্ত্রী হয়ে সাহায্য করতে না পারি কেমন স্ত্রী হলাম হুম..?? আপনার, সন্তানদের কাজে খরচ করা মানেই তো আমার ব্যক্তিগত কাজে খরচ করা তাই না.??
আর কোন কথা নয়।নিন টাকা গুলো নিন।সুন্দর ভাবে আকিকা সহ অন্যান্য কার্যক্রম সম্পূর্ন করুন ইনশাআল্লাহ।
খালিদঃ ইনশাআল্লাহ। (রিমার কপালে চুমু দিয়ে)
খালিদঃ অনেক রাত হয়ে গেছে।যান তারাতারি ঘুমিয়ে পড়ুন।
রিমাঃ আমায় একটু ঘুম পাড়িয়ে দিবেন..?(মাথা নিচু করে)
খালিদ মুচকি হেসে দেয় তিন কন্যার জননীর মুখে এমন কথা শুনে।
খালিদঃ বুড়া বয়সে এসে একি আবধার.??(মুচকি হেসেল
রিমাঃ কি.... আমি আবার বুড়ো হলাম কবে..?আমি মোটেও বুড়া নয়।
খালিদঃ ও...সরি আপনি তো বুড়ি..?
রিমাঃ তাও না।আমি বুড়া ও না বুড়ি ও না।আমি একটা যুবতি মেয়ে হুম।(একটু অভিমান সুরে)
খালিদঃ তিন কন্যার জননী যারা হয় তারা তো বুড়িইঈ হয় তাই না..?
রিমাঃ এভাবে বললে কিন্তু কান্না করে দিবো
....(কান্না কান্না ভাব নিয়ে)
খালিদঃ থাক আর কান্না করতে হবে না।চলুন।
তারপর রিমা খাটের উপর উঠে শুয়ে পড়ে।আর খালিদ পাশে বসে রিমার মাথায় হাত বুলিয়ে দেয়।রিমা এক অন্যরকম সুখ অনুভব করে।রিমা ইচ্ছে করে ঘুম চলে আসার এমন ভান ধরে যেন খালিদ বেশিক্ষণ জেগে না থাকা লাগে।
খালিদ লক্ষ করে রিমার ঘুম চলে আসছে।তাই সে উঠে গিয়ে ঘুমিয়ে পড়ে।
খুব সুন্দর ভাবেই দিন পার করছে রিমা তার বাচ্চাদের নিয়ে। সারাদিন বাচ্চাদের নিয়েই থাকে।খাদিজা বাকি সব কাজ একা একা করে। রিমাকে করতে দেয় না।বরং কখন রিমার কি লাগে কোনো সমস্যা হচ্ছে কিনা তার খোজ খবর রাখে। সময় মত ওষুধ খাচ্ছে কিনা তার খোজ খবর নেয়। বাচ্চাদের কান্নার আওয়াজ শুনলে যত কাজ ঈ থাকুক খোজ নেয় রিমার কোনো সমস্যা হচ্ছে কিনা। খালিদ আর রিমার চেয়েও মনে হয় যেন বাচ্চাদের যত্ন বেশি করে খাদিজা।রিমা ও এমন একটা বুবু(সতীন) পেয়ে খুব খুশি।
নামাজ আদায় করার হুকুম না থাকায় ঐ সময় রিমা জিকির দোয়া দুরুদ পড়ে সময় কাটায়।বাচ্চারা কান্না করলে বাচ্চাদের কানের সামনে মুখ নিয়ে একটু আওয়াজে জিকির করে।জিকির শুনলে বাচ্চাদের কান্না বন্ধ হয়ে যায়।রিমা সব সময় অযু অবস্থায় থাকার চেষ্টা করে।বিশেষ করে বাচ্চাদের দুধ খাওয়ানোর আগে অযু না থাকলে অযু করে নিবেই।
সপ্তম দিন খালিদ তার বাবা মায়ের সাথে পরামর্শ করে আকিকার ব্যবস্থা করে।এবং বাচ্চাদের চুল কাটে এবং চুলের সমপরিমাণ সোনার মুল্য তার এক গরীব আত্মীয় কে দান করে।
আকিকার নিয়তে বাচ্চাদের নাম রেখে গরু জবাই করা হয়।গরুর গোস্ত কাচা অবস্থায় কিছু গরীব মিসকিন কে দান করে। আর কিছু পাক করে আত্মীয় স্বজন পাড়া প্রতিবেশী কে দাওয়াত করে সবাইকে খাওয়ায় এবং নিজেরাও খায়।
গরুর চামড়া বিক্রি করে এতিম খানায় দান করে দেয়।
চলবে ইনশাআল্লাহ।
শিক্ষা
★মাঝে মাঝে স্ত্রী কে তার ব্যক্তিগত খরচের জন্য কিছু কিছু টাকা দিন।দেখবেন ইনশাআল্লাহ আপনার স্ত্রী এই টাকা গুলো জমা করে রেখে আপনার প্রয়োজনেই খরচ করবে।
★মোহরানার টাকা পাওয়ার পর আবল তাবল খরচ না করে জমা করে রাখুন।আপনে স্বামীর যে কোন প্রয়োজনে খরচ করতে পারবেন।এতে আপনার স্বামী যেমন প্রয়োজনের সময় টাকা পেলো।আপনিও স্বামী কে সাহায্য করতে পেরে নিজের ভিতর আনন্দ অনুভব করতে পারবেন।এবং এতে দুইজনের মাঝে মুহাব্বত ও বৃদ্ধি পাবে।
★সন্তান প্রসবের পর নারীদের জরায়ু থেকে যে রক্ত নির্গত হয় তাকে নিফাস বলে।গতপর্বে(৩৭) নিফাস সংক্রান্ত আলোচনা হয়েছে।এই সময় নামাজ, রোজা,ইত্যাদি পালন করা নিষেধ। তবে নামাজ না পড়তে পড়তে এক ধরনের আলসেমি চলে আসে।পরে সুস্থ (পবিত্র) হওয়ার পর ও আর পড়া হয় না।তাই নিফাস অবস্থায় নামাজের সময় জিকির দোয়া দুরুদ পড়ে সময় কাটানো উত্তম।এতে আলসেমি থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।নিফাজের হুকুম হায়েজের মত।হায়েজ সংক্রান্ত তথ্য ১০নং পর্বে পাবেন।
★সন্তানদের দুধ খাওয়ানোর সময় অযু অবস্থায় দুধ খাওয়ানোর চেষ্টা করুন।বাচ্চাকে দুধ খাওয়ালে অযু ভাঙ্গে না।অপবিত্র অবস্থায় ও বাচ্চাদের দুধ খাওয়ানো যায়।
★সপ্তম দিনে সন্তানের চুল কেটে তার সমপরিমাণ সোনা বা রুপা বা সমপরিমাণ মুল্য সদকা করা সুন্নত। --তিরমিযীঃ১৫১৯
★বাচ্চাদের সুন্দর ইসলামিক নাম রাখা সুন্নত। --আবু দাউদঃ৪৯৪৮
★সপ্তম দিনে আকিকা করা সুন্নত। --তিরমিযীঃ১৫১৩,ইবনে মাজাহঃ৩১৬৩
অকিকা সংক্রান্ত কয়েকটি তথ্য
★আকিকার দ্বারা সন্তানের বালা-মুসীবত দূর হয়।--বুখারীঃ৫৪৭২
★সপ্তম দিনে আকিকা করা সুন্নত(বুখারীঃ৫৪৭২)।সপ্তম দিনে করতে না পারলেও ১৪ তম বা ২১তম দিনে আকিকা করা যায় তাছাড়া যেকোন দিনও আকিকা করা যায়।
★কোরবানের পশুর সাথেও আকিকার নাম দেওয়া যায়।এতে ছেলে হলে দুই নাম আর মেয়ে হলে এক নাম দিতে হবে।
★সন্তান বালেগ হওয়ার পরও আকিকা করার দুরস্ত আছে।তবে মৃত্যুর পর আকিকা নেই।
★ছেলে হলে আকিকায় দুইটি বকরী বা ভেড়া উত্তম।(তিরমিযীঃ১৫১৩)।তবে সামর্থ্যবান না হলে একটি দ্বারাও আকিকা করা যায়।
★মেয়ে হলে একটি বকরী বা ভেড়া দিয়ে আকিকা করা নির্দেশ দিয়েছেন।-তিরমিযীঃ১৫১৩
★আকিকার গোস্ত পরিবারের সবাই খেতে পারবে।
★আকিকার গোস্ত কাচা ও রান্না উভয় অবস্থায় ভাগ করে দেওয়া যায়।কিংবা দাওয়াত করে সবাইকে খাওয়ানো যায়।
★আকিকার পশুর চামড়ার বিক্রিত টাকা দান করে দেওয়াই উত্তম।
কুসংস্কার ও শরীয়াহ পরিপন্থী কাজ
★আমাদের দেশে ছেলে সন্তান হলে খুশি হয় আর মেয়ে হলে বেরাজ(অখুশি) হয়।এটি শরীয়াহ পরিপন্থী কাজ।ছেলে মেয়ে সব কিছু আল্লাহর পক্ষ থেকে।এখানে কারো হাত নেয়। সন্তান ছেলে হবে নাকি মেয়ে হবে এই ব্যপারে রাসুল (সঃ) বলেন,পুরুষের বীর্য সাদা আর মহিলার বীর্য হলুদ।যখন উভয়ের বীর্য একত্র হয় এবং পুরুষের বীর্য মহিলার বীর্যের ওপর প্রধান্য লাভ করে তাহলে আল্লাহর হুকুমে পুত্র সন্তান ভুমিষ্ঠ হয়।আর যদি মহিলার বীর্য পুরুষের বীর্যের উপর উপর প্রাধান্য লাভ করে তাহলে আল্লাহর হুকুমে কন্যা সন্তান ভুমিষ্ঠ হয়। --মুসলিমঃ৬০৯।
★অনেকের ধারনা দুধ খাওয়ালে অযু ভেঙে যায়।তা একে বারেই ভুল ধারনা।এতে অযুর কোন সমস্যা হয় না।--ফিকাহ বিশ্বকোষ ১৭/১১১
★সন্তানের মাথা মন্ডানোর সাথে সাথেই আকিকার পশু জবাই করতে হবে।এরুপ ধারনা ভুল।
★বাচ্চা যখন কান্নাকাটি করে তখন অনেকেই বাচ্চার কান্না থামানোর জন্য মোবাইলে গান বাজনা লাগিয়ে দেয়।এটা উচিত নয়।এই সময় বাচ্চার কানের কাছে মুখ নিয়ে জিকির করা,হামদ গাওয়া,ইত্যাদি করা যেতে পারে।

tag


islamic bangla gojol,bangla waz,gojol,bangla islamic song,islamic gojol,all bangla gojol,islamic,bangla gojol 2018, bangla gojol mp3,bangla waz, waz


Image may contain: one or more people and text

শেয়ার করুন

Author:

Etiam at libero iaculis, mollis justo non, blandit augue. Vestibulum sit amet sodales est, a lacinia ex. Suspendisse vel enim sagittis, volutpat sem eget, condimentum sem.

0 coment rios:

আপনার একটি গুরুত্বপূন্য কমেন্ট লেখককে অনুপ্রানিত করে । অনুগ্রহ করে আপনার অনুভুতি আমাদেরকে জানান । আশা করি আমরা সহযোগিতা করতে পারবো ।