কোন এক বছর এ নাফসি বিন রমজানে (মধ্য রমজানে আকাশ হতে নিনাদ/ শব্দ আসবে বিশ্ব বিপর্যয় সূচনা হবে )
#মধ্য রমজান আকাশ থেকে শব্দ আসবে , শব্দ টি হবে জিব্রাইল আঃ এর
সাহাবী হযরত আবু হুরায়রা রাযিঃ হতে বর্নিত,তিনি বলেন,রমাযান মাসে এমন বিকট আওয়জ প্রকাশ পাবে, যদ্বারা ঘুমন্ত লোকজন জাগ্রত হয়ে যাবে এবং কুমারী নারীগন পরদা ছেড়ে বেরিয়ে পড়বে। আলফিতান
সাহাবী হযরত আবু হুরায়রা রাযিঃ হতে বর্নিত,তিনি বলেন,রমাযান মাসে এমন বিকট আওয়জ প্রকাশ পাবে, যদ্বারা ঘুমন্ত লোকজন জাগ্রত হয়ে যাবে এবং কুমারী নারীগন পরদা ছেড়ে বেরিয়ে পড়বে। আলফিতান
#রমজানে পূর্ব আকাশে জুলফি বিশিষ্ট একটি তারকা উদিত হবে যেটা আল ফিতানে এসেছে (তারকাটি অগ্নি শিখা বিশিষ্ট )
ওলীদ রহঃ কা’ব রহঃ হতে বর্ননা করেন,তিনি বলেন,হযরত মাহদি আঃ এর আগমনের পূর্বে পূর্বাকাশে জুলফি বিশিষ্ট একটি তাঁরকা উদিত হবে। আল ফিতান: নুয়াইম বিন হাম্মাদ - ৬৪২
ওলীদ রহঃ কা’ব রহঃ হতে বর্ননা করেন,তিনি বলেন,হযরত মাহদি আঃ এর আগমনের পূর্বে পূর্বাকাশে জুলফি বিশিষ্ট একটি তাঁরকা উদিত হবে। আল ফিতান: নুয়াইম বিন হাম্মাদ - ৬৪২
রমজান মাসে আকাশে রক্তিম ললিমা হয়ে থাকবে অতঃপর একটি তারকার উদয় হবে ঐটাই জুলফি তারকা অতঃপর ২ টা তারকার ভিতর এ Star Explosion হবে
=>অত পর বিভিন্ন বালা মসিবত পৃথিবির বিভিন্ন অংশে শুরু হয়ে যাবে ।
#রমযান মাসে। লালিমা প্রকাশ পাবে রমাযান মাসের পাঁচ তারিখ বিশ তারিখের মধ্যে।আর বিকট শব্দ প্রকাশ হবে রমাযানের পনের তারিখ থেকে বিশ তারিখের মধ্যে আর দুর্বল ও রুগ্নতার আবির্ভাব হবে বিশ রমাযান থেকে চব্বিশ রমাযানের মধ্যবর্তি সময়ের মধ্যে।অতঃপর এমন একটি তারকা উদিত হবে,যার আলো হবে চন্দ্রের আলোর ন্যায়।
এরপর উক্ত তারকা সাপের ন্যায় কুন্ডুলি পাকাতে থাকবে।যার কারনে তার উভয় মাথা একটা আরেকটার সাথে মিলিত হওয়ার উপক্রম হবে।
দীর্ঘকার রাত্রে দুইবার ভুমিকম্প হওয়া এবং আসমান থেকে জমিনের দিকে যে তারকাটি নিক্ষিপ্ত হবে,তার সাথে থাকবে বিকট আওয়াজ।
এক পর্যায়ে সেটা পূর্বাকাশে গিয়ে পতিত হবে। যদ্বারা মানুষ বিভিন্ন ধরনের বালা-মুসিবতের সম্মুখিন হবে
।আল ফিতান: নুয়াইম বিন হাম্মাদ - ৬৪৩ ]
এরপর উক্ত তারকা সাপের ন্যায় কুন্ডুলি পাকাতে থাকবে।যার কারনে তার উভয় মাথা একটা আরেকটার সাথে মিলিত হওয়ার উপক্রম হবে।
দীর্ঘকার রাত্রে দুইবার ভুমিকম্প হওয়া এবং আসমান থেকে জমিনের দিকে যে তারকাটি নিক্ষিপ্ত হবে,তার সাথে থাকবে বিকট আওয়াজ।
এক পর্যায়ে সেটা পূর্বাকাশে গিয়ে পতিত হবে। যদ্বারা মানুষ বিভিন্ন ধরনের বালা-মুসিবতের সম্মুখিন হবে
।আল ফিতান: নুয়াইম বিন হাম্মাদ - ৬৪৩ ]
এই হাদিস টা সেটাই বলছে তারকা উদিত হয়ে কুন্দলি পাকিয়ে ছুটে এসে পূর্ব আকাশে পতিত হবে .
সম্প্রতি বিজ্ঞানি আবিস্কার করেছে এই দুই তারকা,
( ধারনা করা হচছে যে তারকা দুটি বিস্ফরন হলে এর প্রভাবে আকাশে ধোয়া তৈরি হয়ে ছেয়ে ফেলবে সমগ্র আকাশ )
( ধারনা করা হচছে যে তারকা দুটি বিস্ফরন হলে এর প্রভাবে আকাশে ধোয়া তৈরি হয়ে ছেয়ে ফেলবে সমগ্র আকাশ )
#আবু জাফর ইবনে মোহাম্মদ রহ) বলেন যখন পূর্ব আকাশে এই রুপ লাল অগ্নি শিখা দেখতে পাবে তখন ইমাম মেহেদি অপেক্ষা কর
অর্থাৎ এমন যখন হবে মানে তারকার Explosion:হবে তখন লাল আভা তৈরি হলে কোন এক সময় মধ্য রমজানে হযরত জিব্রায়িল (আঃ) শব্দ করবেন ।
#সম্প্রতি গবেষনা করে, কেলভিন কলেজের লরেঞ্চে মুন্নার বলেন ,
এই প্রথম ২০২২ সালে ২ টা তারকা পরস্পর সংঘর্ষ হবে / এবং তারা পরস্পর ঘুরতে থাকবে আর কাছে আসতে থাকবে , আর এদের আলো চাদের মত উজ্জ্বল হবে আর এতে লাল আভা মহাকাশে বিভিন্ন জায়গা ছড়িয়ে পরবে তারা ২০১৩ সাল থেকে নজর রেখেছে তারকা টির দিকে এর নাম দিয়েছে KIC9832227 (luminas red nova Cognas)
এই প্রথম ২০২২ সালে ২ টা তারকা পরস্পর সংঘর্ষ হবে / এবং তারা পরস্পর ঘুরতে থাকবে আর কাছে আসতে থাকবে , আর এদের আলো চাদের মত উজ্জ্বল হবে আর এতে লাল আভা মহাকাশে বিভিন্ন জায়গা ছড়িয়ে পরবে তারা ২০১৩ সাল থেকে নজর রেখেছে তারকা টির দিকে এর নাম দিয়েছে KIC9832227 (luminas red nova Cognas)
তারকা দুইটি একি Binary Star পথে ২০১৩ সাল থেকে দেখা যাচ্ছে তারা ঘুরছে , বিজ্ঞানিরা এধারনা করছে এই দুই তারকা ২০১২২ সালে Explosion হবে,
এতে পৃথিবি থেকে সবাই প্রত্যক্ষ্য রবে এমন উজ্জ্বল হবে,
এতে পৃথিবি থেকে সবাই প্রত্যক্ষ্য রবে এমন উজ্জ্বল হবে,
=>যখন বিস্ফরন হবে, লাল আভা মহাকাশে বিভিন্ন জায়গা ছড়িয়ে পড়বে এর ফলে পৃথিবির আকাশে লাল আভায় ভরে যাবে এতে , পৃথিবির বায়ুমণ্ডলের তাপমাত্রা বেড়ে যাবে , এতে বিভিন্ন জায়গা ফসলের ক্ষেত পুড়ে যাবে , পানি শুকিয়ে যাবে।
এই হাদিসের ঘটনা আর এই দুই স্টার ঘটনা এক মিলে যায় যা ইমাম মেহেদি আগমনের সংকেত বহন করে একি সাথে বালা মসিবত বিপর্যয় সময় নির্দেশ করে, ।
এই হাদিসের ঘটনা আর এই দুই স্টার ঘটনা এক মিলে যায় যা ইমাম মেহেদি আগমনের সংকেত বহন করে একি সাথে বালা মসিবত বিপর্যয় সময় নির্দেশ করে, ।
#মসিহ দজ্জাল আবিরভাব সময় আসতেছে । দজ্জালি বিভিন্ন পরিকল্পনা চলছে । ইয়াহুদিদের কিতাব, তাদের ওল্ড টেস্টামেন্ট বই তে এই তারকা নিয়ে অনেক ভবিষ্যৎ বানি করা হয়েছে তাদের ধারনা এই তারকা মসিহ দজ্জাল আবির্ভাব ইংগিত
এই দিকে এই তারকার ঘটনা খ্রিস্টানরা মনে করছে এই তারকা ইশা (আঃ) পুনরায় পৃথিবির আবির্ভাব চিন্হ হবে
তাহলে দেখা যাচছে আল ফিতান ৬৪৩ নং হাদিস ,
একটি তারকা আবির্ভাব / চন্দ্র মত উজ্জ্বল হওয়া আর কুণ্ডলী পাকান হয় পতিত হওয়া পুরাই বিজ্ঞানিদের ২০২২ এ এই তারকা নিয়ে দেয়া মন্তব্য সাথে মিলে যাচছে
এটি ইমাম মেহেদি আগমনের অন্য আলামত গুলার মত একটি বড় আলামত,
একটি তারকা আবির্ভাব / চন্দ্র মত উজ্জ্বল হওয়া আর কুণ্ডলী পাকান হয় পতিত হওয়া পুরাই বিজ্ঞানিদের ২০২২ এ এই তারকা নিয়ে দেয়া মন্তব্য সাথে মিলে যাচছে
এটি ইমাম মেহেদি আগমনের অন্য আলামত গুলার মত একটি বড় আলামত,
বিস্ফরনে উজ্জ্বলতা এমন হবে যে পৃথিবি থেকে দেখা যাবে এবং এর প্রভাব পৃথিবিতে পরবে
#এই বার আসুন আমরা কেয়ামতের প্রথম বড় নিদর্শন জানি, রাসুল সাঃ) ধোয়া কথা বলেছিলেন ধারনা করা হচছে এই ২০২২ সালের এই Star Explosion হওয়া ধোঁয়া সম্ভাবনা প্রবল
যদি এমন হয়ে যায় ঐ বছর কোন ফসল হবে না । যেহেতু Star Explosion হবে আর red nova Cognas কারনে পৃথিবির বিভিন্ন জায়গা পানি ফসল পুড়ে নষ্ট হয়ে যাবে , খাবার না হওয়ায় পুরা পৃথিবি জুরে দুর্ভিক্ষ দেখা দিবে ।বালা মসিবত সূচনা হবে।
#পৃথিবির সকল কে ১ বছরে খাবার মুজুদ রাখতে হবে
#হযরত কাসির ইব্নে মুররা আল হাজরনী রহঃ থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রমাযান মাসে আসমানে বিভিন্ন আলামত প্রকাশ পেতে থাকলে মানুষের মাঝে ব্যাপক এখতেলাফ দেখা দিবে । তুমি এমন অবস্থা প্রাপ্ত হলে তোমার সাধ্যানুযায়ী খাবারের মজুদ করে রাখ।
[ আল ফিতান: নুয়াইম বিন হাম্মাদ - ৬৩৪ ]
এই হাদিস টাও এই ঘটনা ব্যাখ্যায় কি পরিস্থিতি হবে সেটাই বলে দিচ্ছে
এই হাদিস টাও এই ঘটনা ব্যাখ্যায় কি পরিস্থিতি হবে সেটাই বলে দিচ্ছে
সামনে যে বর বিপর্যয় আসতেছে তার ব্যাখ্যা সচেতন না হলে অনেক বেশি মানুশ মারা যাবে / ধারনা করা হচ্ছে ইমাম মেহেদির আবির্ভাব পূর্বে বিভিন্ন বিপর্যয় / গন হত্যা যুদ্ধে ১/২ তৃতীয় অংশ মানুশ মারা যাবে
#আর একটা ইংগিত
রমজান মাস থেকে সচেতন থাকতে হবে মুসলিমদের আগামি বছর থেকে ই
#হযরত আব্দুল্লাহ ইব্নে মাসউদ রাযিঃ থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাঃ এরশাদ করেছেন, যখন রমযান মাসের বিকট আওয়াজ প্রকাশিত হবে,শাওয়াল মাসে, যুদ্ধের ঝংকার শুনবে, জিলকদ মাসে বিভিন্ন গোত্রের মাঝে মতপার্থক্য দেখা দিবে, জিলহজ্ব মাসে রক্তপাত হবে। মুহাররম মাসে, মুহাররম কি? সে মাসে বিভিন্ন ধরনের মারামারি, হানাহানি, ঝগড়া-ফাসাদ চলতে থাকবে। একথাটি তিনি তিনবার বলেছেন। তিনি বলেন, আমরা বললাম, ইয়া রাসূলুল্লাহ! যায়হাহ্ কি? জবাবে রাসূলুল্লাহ সাঃ বললেন, এটা অর্ধরমাযান মাসের জুমার রাত্রে প্রকাশ পাবে। যার ঘুমন্ত ব্যক্তিরা জাগ্রত হয়ে যাবে, দাড়ানো অবস্থায় থাকা লোকজন বসে যাবে, কুমারী নারীগন ভয়-আতঙ্কে পর্দার ভিতর থেকে বেরিয়ে আসবে। এটা হবে এক জুমার রাত্রিতে, এমন এক বৎসর যখন অধিকহারে ভুমিকম্প হবে। সুতরাং তোমরা জুমার দিন নামায আদায় করার সাথে সাথে ঘরে প্রবেশ করে দরজা-জানালা লাগিয়ে দিবে। নিজেদেরকে চাদরাবৃত করলেও কানকে সজাগ রাখবে। যখনই বিকট কোনো আওয়াজ শুনতে পাবে তখনই আল্লাহ্র দরবারে সেজদাবনত হয়ে যাবে এবং সুবহানাল কুদ্দুছ, সুবহানাল কুদ্দুছ বলতে থাকবে।
রমজান মাস থেকে সচেতন থাকতে হবে মুসলিমদের আগামি বছর থেকে ই
#হযরত আব্দুল্লাহ ইব্নে মাসউদ রাযিঃ থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাঃ এরশাদ করেছেন, যখন রমযান মাসের বিকট আওয়াজ প্রকাশিত হবে,শাওয়াল মাসে, যুদ্ধের ঝংকার শুনবে, জিলকদ মাসে বিভিন্ন গোত্রের মাঝে মতপার্থক্য দেখা দিবে, জিলহজ্ব মাসে রক্তপাত হবে। মুহাররম মাসে, মুহাররম কি? সে মাসে বিভিন্ন ধরনের মারামারি, হানাহানি, ঝগড়া-ফাসাদ চলতে থাকবে। একথাটি তিনি তিনবার বলেছেন। তিনি বলেন, আমরা বললাম, ইয়া রাসূলুল্লাহ! যায়হাহ্ কি? জবাবে রাসূলুল্লাহ সাঃ বললেন, এটা অর্ধরমাযান মাসের জুমার রাত্রে প্রকাশ পাবে। যার ঘুমন্ত ব্যক্তিরা জাগ্রত হয়ে যাবে, দাড়ানো অবস্থায় থাকা লোকজন বসে যাবে, কুমারী নারীগন ভয়-আতঙ্কে পর্দার ভিতর থেকে বেরিয়ে আসবে। এটা হবে এক জুমার রাত্রিতে, এমন এক বৎসর যখন অধিকহারে ভুমিকম্প হবে। সুতরাং তোমরা জুমার দিন নামায আদায় করার সাথে সাথে ঘরে প্রবেশ করে দরজা-জানালা লাগিয়ে দিবে। নিজেদেরকে চাদরাবৃত করলেও কানকে সজাগ রাখবে। যখনই বিকট কোনো আওয়াজ শুনতে পাবে তখনই আল্লাহ্র দরবারে সেজদাবনত হয়ে যাবে এবং সুবহানাল কুদ্দুছ, সুবহানাল কুদ্দুছ বলতে থাকবে।
0 coment rios:
আপনার একটি গুরুত্বপূন্য কমেন্ট লেখককে অনুপ্রানিত করে । অনুগ্রহ করে আপনার অনুভুতি আমাদেরকে জানান । আশা করি আমরা সহযোগিতা করতে পারবো ।