Thursday, 13 September 2018

সুন্নত জিন্দার মিশন পর্ব ২২ Md Abdul Kaiyum

সুন্নত জিন্দার মিশন পর্ব ২২
Md Abdul Kaiyum

খালিদ মসজিদে চলে গেলে রিমা ঘুম থেকে উঠে অযু করে নামাজের রুমে নামাজ পড়তে যায়। নামাজ পড়ার পর তারা( খালিদের মা,বড় ভাবি,রিমা) সুরা ইয়াছিল তেলোয়াত করে। তেলোয়াত করার পর তারা নাস্তা বানানোর জন্য রান্না ঘরে যায়। রিমার চোখে অনেক ঘুম ঘুম ভাব তা বড়ভাবি বুঝতে পারে
বড়ভাবীঃ ভাবী.... আপনি গিয়ে একটু ঘুমান।আপনার মনে হয় অনেক ঘুম আসতেছে।

রিমাঃ ও.সমস্যা নাই। এটা চলে যাবে।
বড়ভাবীঃ চলে কই যাবে.. শুনি। পরে তো শরীর খারাপ করবে। যান একটু ঘুমান। আমি এইদিকের সব কাজ করতে পারবো ইনশাআল্লাহ।
খালিদের মা: হ্যা ছোট বউ মা. তুমি গিয়ে কিছুক্ষন ঘুমাও। চোখ দুটো কেমন কেমন হয়ে গেছে। কিছুক্ষন ঘুমালে ইনশাআল্লাহ ঠিক হয়ে যাবে।
শাশুড়ির কথা অমান্য করা যাবে না রিমা রান্নাঘর থেকে তাদের রুমে আসে। রুমে এসে দেখে খালিদ কখন এসে ঘুমিয়ে পড়ছে। রিমা আর খালিদকে কিচ্ছু না বলে পাশে গিয়ে ঘুমিয়ে পড়ে।
বড় ভাবি আর খালিদের মা নাস্তা বানানোর পরে তারা খালিদের বাবা সহ নাস্তা করে নেয়। রিমা আর খালিদের জন্য অলাদা ভাবে রেখে দেয়।
প্রায় ৮টার দিকে খালিদের ঘুম ভাঙে। তারপর সে মেওয়াক নিয়ে বাথরুমে হাত মুখ ধৌত করতে যায়। বাথরুম থেকে রুমে এসে দেখে রিমা ঘুম থেকে উঠে মশারি উঠিয়ে বিছানা ঠিক করে নেয়।
খালিদঃ আসসালামু আলাইকুম। ঘুম কেমন হলো।
রিমাঃ ওয়ালাইকুমুসসালাম। আলহামদুলিল্লাহ্‌ ভালো আপনার।
খালিদঃ আলহামদুলিল্লাহ্‌ ভালো।
রিমাঃ মুখ ধুয়ে আসছেন.?? একটু অপেক্ষা করুন। আমিও মুখ ধুয়ে নি। তারপর আপনার জন্য নাস্তা নিয়ে আসছি।
খালিদঃ আচ্ছা ঠিক আছে।
রিমা বাথরুমে চলে যায়। মুখ হাত ধুয়ে রুমে এসে গামছা দিয়ে হাত মুখ মুছে নেয়।
খালিদঃ একটা কথা বলি.?
রিমাঃ জী বলুন।
খালিদঃ আচ্ছা আপনি এখন শুধু হাত মুখ ধুয়েছেন তাই না.??
রিমাঃ জী.??
খালিদঃ আপনি কি বুখারী ও মসলিস শরীফের ঐ হাদিসের কথা জানেন না।
রিমাঃ কোন হাদিস?
খালিদঃ হুজুর (সঃ)বলেনযে ব্যক্তি উত্তমরূপে অযু করে, তার শরীর থেকে তার গুনাহ সমুহ বের হয়ে যায়,এমনকি তার নখের নিচ থেকেও গুনাহ সমূহ বের হয়ে যায়।
রিমাঃ সুবহানআল্লাহ . এই রকম একটা হাদিস শুনছিলাম। কিন্তু সকাল বেলা হাত মুখ ধোয়ার সাথে এই হাদিসের কি সম্পর্ক.??
খালিদঃ আপনি যদি একটু চেষ্টা করতেন তাহলে এই হাদিসের ফজিলত লাভ করতেন।
রিমাঃ তা কিভাবে।
খালিদঃ এই যে আপনি হাত মুখ ধৌত করলেন তাই না। এই সময় আপনি যদি অযু করে নিতেন তাহলে ভালো হতো না।
রিমাঃ ঠিক বুঝিনাই, একটু বুঝিয়ে বলুন।
খালিদঃ অযু করতে আমরা শরীরের যে যে অংশ পানি দিয়ে ধৌত করি।আপনি যদি লক্ষ করেন আপনি এখন যে, মুখ ধৌত করছেন ঠিক ঐ ঐ অংশেই পানি দিয়ে ধৌত করেছেন। শুধু অযুর নিয়ত করে অযুর সিস্টেম অনুযায়ী করতেন আর শুধু বাড়তি মাথা মাসেহ টা করতেন তাহলে আপনি অযু করে পবিত্রতাও হাসিল করতেন, গুনাহ ও মাফ করাতে পারতেন সাথে মুখ ধৌত করাও হয়ে যেতো।
রিমাঃ আসলেই তো ঠিক বলেছেন।এই কথা গুলো আগে ঐরকম ভাবে চিন্তা করিনি।
খালিদঃ একটা জিনিষ খেয়াল করুন। আমারা সাধারনত কোথাও যাওয়ার জন্য বের হলে তার আগে কিংবা কোথাও থেকে আসলে আমরা কি করি। হাত মুখ ধৌত করি তাই না.??
রিমাঃ হুম।
খালিদঃ আমরা যদি এই হাত মুখ ধৌত করা টা অযুর সিস্টেম মত করি ৩বার কুলি করি, নাকে পানি দিই, মাথা মাসেহ করি ইত্যাদি ইত্যাদি, তাহলে আমরা যেমন একদিকে সব অবস্থায় পবিত্র থাকতে পারবো। অন্যদিকে অনেক অনেক নেকির মালিকও হতে পারবো ইনশাআল্লাহ।আর সাথে তো হাত মুখ ধৌত করা হয়ে যায়।
রিমাঃ আসলেইই তো এভাবে যদি চলা যাই। তাহলে তো দিনের প্রায় সময় আমরা অযুর(পবিত্রতা) মাঝে থাকতে পারি। আজ থেকে যখন ই হাত মুখ ধৌত করবো। তখন ই অযু করে নিবো ইনশাআল্লাহ।
খালিদঃ ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ কবুল করুক।
রিমাঃ আমিন।
খালিদঃ আমরা যদি এভাবে জীবনে চলার পথে একটু চিন্তা বা চেষ্টা করে কদম ফেলি। তাহলে প্রতি কদমে কদমে আমরা সুন্নতের পাবন্ধী হতে পারি এবং অনেক অনেক নেকির মালিক হতে পারি । কিন্তু আমাদের দুর্বলতা হলো আমরা সুন্নত মাফিক চলার চেষ্টা করি না। অনেকে তো আছে এটা এভাবে করা যে সুন্নত তা জানেই না জানার চেষ্টাও করেনা।
রিমাঃ ইনশাআল্লাহ আজ থেকে সব কিছু জেনে সুন্নত মতাবেক করার চেষ্টা করবো।
খালিদঃ ইনশাআল্লাহ
রিমাঃ অনেক দেরি হয়ে গেছে।আপনি একটু বসুন।আমি নাস্তা নিয়ে আসি।
খালিদঃ আচ্ছা ঠিক আছে।
রিমা রুম থেকে বের হয়ে খাবারের রুমে যায়।খালিদ লক্ষ করে পানির পাত্রে(জগ) পানি নাই।তাই সেও পানির পাত্র নিয়ে বের হয়ে যায়।রিমা খাবারের রুমে গিয়ে দেখে তাদের জন্য আলাদা ভাবে খাবার বেড়ে রাখা হয়েছে।রিমা সেগুলো নিয়ে তাদের রুমে যায়। রুমে গিয়ে দেখে খালিদ রুমে নাই।খালিদ জগ নিয়ে কিছুক্ষন পর রুমে প্রবেশ করে।তারপর তারা নাস্তা করে নেয়।নাস্তা করার পর রিমা তার ওড়না দিয়ে খালিদের মুখ মুছে দেয়।
খালিদঃ তাহলে এখন রেডি হয়ে নিই।দোকানে যেতে হবে।
রিমাঃ হুম। আপনি এখানে দাড়িয়ে থাকেন।বাকিটা আমি দেখছি।
বাচ্চাদের রেডি করাতে তাদের মা যেমন বাচ্চাদের একপাশে দাড় করিয়ে রাখে এবং বাচ্চারা এক পাশে দাড়িয়ে থাকে খালিদও বাচ্চাদের মত একপাশে দাড়িয়ে থাকে।
রিমা উঠে গিয়ে আলমারি থেকে পাঞ্জাবি বের করে দেয় এবং পড়িয়ে দেয়। খালিদের গায়ে রিমা সুগন্ধি (আতর)লাগিয়ে দেয়।মাথা আঁচড়িয়ে দিয়ে টুপি পড়িয়ে দেয়।
রিমাঃ আলহামদুলিল্লাহ্‌ সব শেষ। দিন এবার আমার পারিশ্রমিক দিন। নবীজি (সঃ)কিন্তু বলেছেন শ্রমিকের ঘাম শুকানোর আগে তার পারিশ্রমিক দিয়ে দিতে।এখন আমার পারিশ্রমিক দিয়ে দিন।(রসিকতা করে)
খালিদঃ ও... কই দেখি দেখি আপনার ঘাম দেখি। আগে ঘাম দেখি তারপর না হয় শুকোনোর আগেই দিয়ে দিবো।
কই আপনার তো কোন ঘাম ই বের হয়ে নাই
(রসিকতা করে)
রিমাঃ আমি এত কিছু বুঝিনা আমার পারিশ্রমিক দিন।
খালিদঃ আচ্ছা পারিশ্রমিকস্বরূপ কি চান আপনি?
রিমা হাত দিয়ে তার কপলের দিকে ইশারা করে।তারপর খালিদ মুচকি হাসি দিয়ে রিমার কপালে চুমু দেয়।
খালিদঃএই যে জনাবা শ্রমিক.... এখন থেকে প্রতিদিন দোকানে যাওয়ার সময় আমার এই এই কাজ গুলো করে দিবেন ঠিক আছে? আর হ্যা... পারিশ্রমিক নিয়ে চিন্তা করবেন না। প্রতিদিন আপনার পারিশ্রমিক ঘাম শুকানোর আগেই পেয়ে জাবেন। আর মাঝে মাঝে বোনাস ও পাবেন ইনশাআল্লাহ। নিয়মিত মনোযোগ সহকারে কাজ গুলো করবেন ঠিক আছে।
রিমাঃ মাঝে মাঝে না প্রতিদিন আমার বোনাস চাই।
খালিদঃ আচ্ছা ঠিক আছে।পেয়ে যাবেন।
দুইজন হাসতে হাসতে একে অপরকে জড়িয়ে ধরে।
কিছুক্ষন পর
খালিদঃ আর কতক্ষণ জড়িয়ে ধরে রাখবেন।এবার তো ছাড়ুন।দোকানে যেতে হবে না..?
রিমা খালিদকে ছেড়ে দেয়।যদিও ছাড়তে ইচ্ছে করছে না তার।
খালিদঃ আপনার কিছু লাগবে.??
রিমাঃ আলহামদুলিল্লাহ্‌ কিচ্ছু লাগবে না।
তারপর খালিদ তার পিতা মাতার সাথে দেখা করে বাজারে দোকান খুলতে চলে যায়।রিমা প্লেট আর কাপ গুলো নিয়ে খাবারের রুমে চলে যায়। এগুলো ধৌত করে গুছিয়ে রাখে। বড়ভাবি উনার রুম থেকে আসলে একসাথে দুপুরের খাবার বানানোর জন্য বিভিন্ন কাজ হাতে নেয়।
চলবে ইনশাআল্লাহ
শিক্ষা
#আমরা একটু চেষ্টা করলেই দিনের বেশির ভাগ সময় অযু অবস্থায় থাকতে পারি। আমরা যখন মুখ ধৌত করি তখন চেষ্টা করলেই আমরা অযু করে নিতে পারি। কিন্তু আমরা অবহেলার কারনে তা করি না। এটা আমাদের বড়ই দুর্বলতা।
অযু সংক্রান্ত কয়েকটি তথ্য
অযুর ফজিলত
★অযু করলে সমস্ত গোনাহ মাফ হয়ে যায়।(বুখারী, মুসলিম, নাসাই,মিসকাত )
★অযুর বরকতে কিয়ামতের ময়দানে হাত-পা ও মুখমণ্ডল উজ্জ্বল হয়ে উঠবে।(বুখারী -১৩৮)
★অযু করার পর কালিমায়ে শাহাদাত পাঠ করলে জান্নাতের আটটি দরজা খুলে দেয়া হয়।(মুসলিম, তিরমিযী,মিসকাত)
★অযু করার পর খুশু খুজুর সাথে দুইরাকাত নামাজ আদায় করলে পিছনের সকল গুনাহ মাফ হয়ে যায়।এমন কি সদ্য ভূমিষ্ঠ বাচ্চার ন্যায় তার গুনাহ মাফ হয়ে যাবে।(আবু দাউদ-৯০৫,মুসতাদরাকে হাকিম)
★ হযরত বিলাল (রাঃ)সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আমল হলো যে,যখনি উনার অযু ভেঙে যেতো তখনি উনি অযু করে এসে ২রাকাত তাইয়াতুল অযু নামাজ আদায় করিত।তাই উনার মর্যাদা আল্লাহ সুবহানুতায়ালা এত বৃদ্ধি করছেন যে নবীজী (সঃ)জান্নাতে বিলাল(রাঃ)এর জুতার আওয়াজ শুনতে পেয়েছেন। (বুখারী ১০৮৩)
★নামাজ হচ্ছে বেহেস্তের চাবি আর অযু হলো নামাজের চাবি।(মুসনাদে আহমাদ)
★ অযুতে চার(৪)ফরজ
হে মুমিনগণ! যখন তোমরা সালাতের দান্ডায়মান হতে চাও তখন ★তোমাদের মুখ ও★দুইহাত কনুই পর্যন্ত ধৌত কর★মাথা মাসেহ কর এবং★দুই পা টাকনু পর্যন্ত ধৌত কর। -সূরা মায়েদাঃ০৬
অযুর বিভিন্ন সুন্নত ও মোস্তাহাব
★নিয়ত করা।
★বিসমিল্লাহ পড়া।
★মেসওয়াক করা।
★৩বার উভয় হাত কব্জি পর্যন্ত ধৌত করা
★৩বার কুলি করা।
★৩বার নাকে পানি দেয়া।
★৩বার মুখমণ্ডল ধৌত করা।
★দাড়ি ঘন হলে খিলাল করা সুন্নত আর পাতলা হলে নিচে পানি প্রবেশ করানো ফরয।
★৩বার উভয় হাত কুনই পর্যন্ত ধৌত করা।
★ হাতের আআঙুল খিলাল করা
★সমস্ত মাথা একবার মাসেহ করা।
★উভয় কান মাসেহ করা।
★গর্দান মাসেহ করা(মুস্তাহাব)।
★৩বার উভয় পায়ের টাখনুসহ ধৌত করা।
★পায়ের আঙুল সহ খিলাল করা।
★অজু শেষে কালিমায়ে শাহাদাত পাঠ করা।
অযু ভাঙার কারন গুলো
★ পায়খানা বা প্রসাবের রাস্তা দিয়ে কোন কিছু বের হওয়া।
★ মুখ ভড়িয়া বমি করা।
★শরীলের ক্ষতস্থান হইতে রক্ত, পুজ বা পানি বাহির হইয়া গড়াইয়া পড়া।
★থুতুর সঙে রকতের ভাগ সমান বা বেশি হওয়া।
★চিৎ বা কাৎ হইয়া হেলান দিয়া ঘুম যাওয়া।
★পাগল মাতাল অচেতন হওয়া।
★নামাযে উচ্চ আওয়াজে হাসা ।
যেসব কারনে অজু নষ্ট হয় না
★ সন্তানকে বুকের দুধ পান করালে।
★নামাজে মুচকি হাসলে।(অট্ট হাসি দিলে অযু ভেঙে যাবে)
★ যৌনাজ্ঞের দিকে দৃষ্টিপাত করলে।(তবে ইচ্ছাকৃত করা ঠিক নয়)
★ স্ত্রীর শরীর স্পর্শ করলে।
★লজ্জাস্থান স্পর্শ করলে(তবে ইচ্ছাকৃত করা মাকরুহ)।
★হাত পায়ের নখ কাটলে।
★শরীরের মরা চামড়া তুলে ফেললে।
★ সতর খুলে গেলে।
আপনার বন্ধুদের ও পড়ার সুযোগ করে দিন।মেনশন কপি বা সেয়ার কে কোন মাধ্যমে।

tag 

waz mahfil,waz 2018,waz amir hamza,waz hafizur rahman,waz new,waz delwar hossain saidi,waz taheri,waz ansari,mizanur rahman azhari bangla waz all bangla waz 2018 mp3 bangla waz amir hamza hafizur rahman siddiki new waz 2018 bangla 2018 tarek monowar waz mahfil bangla 2018 bangla waz 2018 amir hamza bangla waz 2018 taheri tofazzal hossain full bangla waz 2018 new bd waz bangla abdullah al amin waz mahfil bangla 2017 khaled saifullah ayubi mizanur rahman azhari english waz bangla mp3 bangla waz 2017kolorober gojol badruzzaman kalarab kalarab tv holy tune gojol kalarab newainuddin al azad islamic bangla islamic salam kalarab kalarab shilpi gosthi new song 2017 kalarab allah allahmuhib khan 2018 allah boloabu rayhan 2018 holy tune record sabu rayhan islamic song kala movie ami dekhini tomay iqbal hj bangla islamic song 2017iqbal hossain jibonkalarab new song 2018, kalarab new song, kalarab song, bangla islamic song, holy tune, kalarab shilpigosthi, kalarab tv, kalarab shilpi, kalarab new gojol, kalarab islamic song, kalarab live, kalarab shilpi gosthi new song, kalarab new islamic song, kalarab best song, kalarab bangla gojol, kalarab best gojol, kalarab bangla, kalarab bodruzzaman, kalarab by abu rayhan, kalarab new 2018, ???? ????????????, kalarab new song 2018 download, 2018 islamic song, waz




শেয়ার করুন

Author:

Etiam at libero iaculis, mollis justo non, blandit augue. Vestibulum sit amet sodales est, a lacinia ex. Suspendisse vel enim sagittis, volutpat sem eget, condimentum sem.

0 coment rios:

আপনার একটি গুরুত্বপূন্য কমেন্ট লেখককে অনুপ্রানিত করে । অনুগ্রহ করে আপনার অনুভুতি আমাদেরকে জানান । আশা করি আমরা সহযোগিতা করতে পারবো ।