সুন্নত জিন্দার মিশন। পর্ব ১৯Md Abdul Kaiyum
রিমা খাবারের রুমে এসে দেখে বড় ভাবি তার জন্য ভাত বেড়ে অপেক্ষা করছে
রিমাঃ ভাত বেড়ে ফেলছেন.. ভাবী।
বড়ভাবীঃ জী। বসুন।আমি তরকারি বেড়ে দিচ্ছি।
তারপর তারা দুজনে খাবার খেয়ে অবশিষ্ট কাজ গুলো করছে।আর বিভিন্ন কথা বলছে।
বড়ভাবীঃ আজ বাড়ি যাবেন বলে খুব খুশি খুশি লাগছে তাই না.
রিমাঃ তা তো অবশ্যই। তবে খুশি লাগার আরেকটা কারন ও আছে.. ভাবি
বড়ভাবীঃ ও তাই নাকি. সে কারন টা কি গো.. (উৎসুক হয়ে)
রিমাঃ ও. তা কিছু না।( কিছুটা লজ্জা পেয়ে)
বড়ভাবীঃলজ্জা পেয়েছেন বুঝি। আচ্ছা থাক বলা লাগবে না।
রিমাঃ ভাবি... তেমন কিছু না। আজ আপনি যখন নামাজ পড়ছিলেন। তখনো তো আমি গোসল করতে ছিলাম।আব্বু চলে আসায় আমি জামাকাপড় আর তখন ধৌত না করে তারাতারি আব্বুকে ভাত বেড়ে দিতে চলে আসি। তখন আপনাদের ভাই (দেবর) বার্থরুমে গিয়ে আমার জামা কাপড় এভাবে বালতিতে পড়ে থাকতে দেখে উনি নিজে ধৌত করে শুকাতে দিলেন আমি কখনো ভাবিনি উনি আমাকে এভাবে হেল্প করবেন।আমার কাছে কি ভালো লাগছে ভাবি... আপনাকে বলে বুঝাতে পারবো না।
বড়ভাবীঃ আলহামদুলিল্লাহ্। আসলেই ভাবী স্বামির পক্ষ থেকে এসব ছোট বড় হেল্প গুলো সত্যি আনন্দ দায়ক।
রিমাঃ বড় ভাইয়া আপনাকে এমন হেল্প করে নাকি ভাবী।
বড়ভাবীঃ হুম। উনি বাসায় থাকলে আমায় অনেক কাজ করে দেয়। উনি মশারী টাঙিয়ে দেয়। খাট গুছিয়ে দেয়। আরো কত কি। জানেন ভাবি মাঝে মাঝে রাত্রে বৃষ্টি হলে উনি আমাকে নিয়া বৃষ্টিতে ভিজেন।এটা নাকি সুন্নত। আবার কখনো কখনো অনেক রাত পর্যন্ত আমরা বাহিরে চাঁদের আলোতে বসে বসে গল্প করি। খুব ভালো লাগে।
রিমাঃ আফ ভাবী... তাই নাকি খুব রোমান্টিক তো।
বড়ভাবীঃ স্ত্রীর সাথে রোমান্টিক করবে নাতো কি পশ্চিমাদের মত গার্লফ্রেন্ড নামক পতিতার সাথে করবে??? বলেন ভাবী।
রিমাঃ হুম ভাবী.. তা ঠিক বলেছেন।
বড়ভাবীঃ আসলে একজন মানুষের যা যা প্রয়োজন। ইসলামে তার সব কিছুই দিয়েছে। শধু সিস্টেম মাফিক করতে হয়।কিন্তু আমরা তা না মেনে পশ্চিমাদের অনুস্মরণ করার করানে আজ প্রতি ধাপে ধাপে আমরা বিপদের সম্মুখিন হচ্ছি। চারদিকে এত ধর্ষন, হত্যা,ইভটিজিং কেন হচ্ছে.? একমাত্র কারন হচ্ছে আমরা ইসলামের আদর্শকে বাদ দিয়ে পাশ্চাত্যের আদর্শকে লালন পালন করছি।
রিমাঃ ঠিক বলেছেন ভাবী।
এভাবে কথা বলতে বলতে তাদের কাজ শেষ হয়
রিমাঃ ভাবী... আলহামদুলিল্লাহ্ কাজ তো শেষ। এখন একটু রুমে গিয়ে রেষ্ট নিন।
বড়ভাবীঃ হুম, যাচ্ছি। ভাইয়া আসতে আসতে আপনি রেষ্ট নিয়া নিন।
রিমাঃ ঠিক আছে ভাবী.. আসসালামু আলাইকুম
বড়ভাবীঃ ওয়ালাইকুমুসসালাম।
রিমা রুমে এসে একটু বিশ্রাম নেয়। তার ঘুম চলে আসে। কিছুক্ষন পর খালিদ আসে। খালিদ রুমে এসে দেখে রিমা ঘুমাচ্ছে।এই দিকে প্রায় আসরের নামাজের সময় হয়ে গেছে। তাই খালিদ আস্তে গিয়ে রিমার পাশে বসে আস্তে আস্তে মাথায় হাত ভুলাতে ভুলতে
খালিদঃ এই যে... উঠুন। বাড়ি যাবেন না... এই যে..
এভাবে কিছুক্ষন বলার পর রিমার ঘুম ভাঙে।
রিমাঃ আসসালামু আইলাইকুম। কখন এলেন??
খালিদঃ ওয়ালাইকুমুসসালাম। কিছুক্ষন হলো। যাবেন না.? আসরের নামাজের সময় তো হয়ে গেলো।
রিমাঃ কখন যে ঘুমিয়ে গেলাম বুঝতে পারি নি।
খালিদঃ আচ্ছা তৈরী হয়ে নিন। আমি নামাজ পড়ে আসছি।
রিমাঃ ঠিক আছে। ফি আমানিল্লাহ।
তারপর খালিদ মসজিদে চলে যায়। আর রিমা উঠে ফ্রেশ হতে বার্থরুমে যায়।হাত মুখ ধুয়ে সে রুমে এসে। ব্যাগ গুছিয়ে নেয়। তারপর জামা চেঞ্জ করে বোরগা গায়ে দেয়।খালিদ নামাজ শেষ করে রুমে আসে।
খালিদঃ রেডি হয়েছেন.?
রিমাঃ জী।
খালিদঃ এই নিন এগুলো পড়ে নিন।
রিমাঃ কি এগুলো??
খালিদঃ হাত মুজা, পা মুজা,খিমার(বড় হিজাব), আর নিকাব।
রিমাঃ এগুলোও পড়তে হবে.?? শুধু বোরগা পড়লে হবে না।
খালিদঃ আসলে শুধু বোরগা পড়লে পরিপুর্ণ পর্দার হোক আদায় হয় না। এগুলো পড়তে হয়।
রিমাঃ আমি তো আগে কখনো পড়িনি।
খালিদঃ আজ থেকে পড়ার অভ্যাস করুন।
রিমিঃ আচ্ছা ইনশাআল্লাহ।
তারপর রিমা এগুলো পড়ে।
খালিদঃ বড় ভাবিকে বলে আসুন।
রিমাঃ আচ্ছা ঠিক আছে
তারপর রিমা বড় ভাবী থেকে বিদায় নিলে তারা আব্বু আম্মু থেকে বিদায় নেওয়ার জন্য তাদের রুমে যায়। সেখানে খালিদের আম্মু আদর ও দোয়া করে। তারপর তারা তাদের বাড়ির প্রথম দরজা পর্যন্ত পৌছে দেয়। দরজা থেকে বাহির হতেই দেখে ১টা সি এন জি দাড়িয়ে আছে।
রিমাঃ এটা কি আমাদের জন্য।?
খালিদঃ জী। আপনি উঠে বসুন। আমি ব্যাগ আর প্যাকেট গুলো গাড়িতে তুলে নিচ্ছি।
তারপর খালিদ তার পিতামাতা কে সালাম দিয়ে গাড়িতে( সি এন জি) উঠে। তারপর গাড়ি স্টার্ট দিয়ে রিমার বাড়ির দিকে রওনা হয়। মাগরিরের কিছু আগে তারা রিমার বাড়িতে পৌছে।
তারপর খালিদ তার পিতামাতা কে সালাম দিয়ে গাড়িতে( সি এন জি) উঠে। তারপর গাড়ি স্টার্ট দিয়ে রিমার বাড়ির দিকে রওনা হয়। মাগরিরের কিছু আগে তারা রিমার বাড়িতে পৌছে।
খালিদঃ আপনি ঘরে চলে যান। আমি ভাড়া দিয়ে এগুলো নিয়ে আসতেছি।
রিমাঃ আপনি এতগুলো ব্যাগ আর প্যাকেট একা কিভাবে নিবেন।
খালিদঃ আচ্ছা সেটার ব্যবস্থা আমি করছি। আপনি ঘরে চলে যান।
রিমা আর কিছু না বলে ঘরে চলে যায়। ঘরে গিয়ে তার ভাইকে দেখে তারাতারি বাড়ির দরজায়(রাস্তার মাথায়) পাঠিয়ে দেয়। যেন খালিদ কে সাহায্য করতে পারে।খালিদ ভাড়া দিয়ে রিমার ব্যাগ ও প্যাকেট গুলো যেই মাত্র গাড়ি থেকে নামিয়ে হাটা শুরু করবে তখনি রিমার ভাই (রিফাত)সেখানে হাজির হয়।
রিমার ভাইঃ আসসালামু আলাইকুম। ভাইয়া এই দিকে দেন। আমি নিচ্ছি।
খালিদঃ ওয়ালাইকুমুসসালাম। কেমন আছো.? তুমি এত গুলো নিতে পারবে না। তার চেয়ে বরং তুমি এই প্যাকেট গুলো নাও।
রিমার ভাই:আচ্ছা ঠিক আছে। দিন আমায় দিন।
তারপর রিমা ঘরে ডুকে।রিমার বাবা ঘরে ছিল না। কিছুক্ষন পর রিমা তার মাকে (সৎ) নিয়ে আসে।
খালিদঃ আসসালামু আলাইকুম (মাথা নিচে রেখে)
রিমার মাঃ ওয়ালাইকুমুসসালাম। কেমন আছো তুমি।(বুঝতে পারলেন খালিদ পর্দা করতে চাচ্ছে,তাই উনি নিজেই পর্দার আড়ালে চলে গেলেন)
খালিদঃ জী. আলহামদুলিল্লাহ্ ভালো। আপনি কেমন আছেন।
রিমার মাঃভালো. তোমার আব্বা আম্মা সুস্থ আছে তো.??
খালিদঃ জী আলহামদুলিল্লাহ্। ভালো আছেন। আব্বা (শশুর) বাসায় নাই.??
রিমার মাঃ না,উনি এখনো আসে নাই। নামাজ পড়েই হয়তো আসবেন।
রিমার মাঃ না,উনি এখনো আসে নাই। নামাজ পড়েই হয়তো আসবেন।
খালিদঃ ও আচ্ছা।
রিমার মাঃ আচ্ছা তোমরা বসো আমি বরং নাস্তার ব্যবস্থা করি।
খালিদঃ আযানের তো সময় হয়ে গেছে। আমি বরং মসজিদে যাই। নামাজ পড়ে এসে না হয় আব্বুর সাথে একসাথে নাস্তা করবো. ইনশাআল্লাহ
রিমার মাঃ আচ্ছা ঠিক আছে। তোমার যেভাবে সুবিধা হয়
রিমার মাঃ আচ্ছা ঠিক আছে। তোমার যেভাবে সুবিধা হয়
এই বলে রিমার মা চলে যায়।
রিমাঃ আম্মু আসাতে আপনি চোখ নামিয়ে ফেললেন কেন..? আম্মু কি ভাববে বলুন তো.?
খালিদঃ আসলে আমি জানি শাশুড়ির সাথে দেখা করা জায়েজ। কিন্তু সৎ শাশুড়ির সাথে দেখা করার সঠিক মাসয়ালা টি আমার জানা নেই। কয়েকজন কে জিজ্ঞেস করছি। এক এক জন এক এক মত দেয়। তাই যতক্ষণ না আমি সিউর হচ্ছি আমি উনার সাথে দেখা করতে পারছিনা। আপনি একটু মেহেরবানী করে উনাকে বুঝিয়ে বলবেন।
রিমাঃ আচ্ছা ঠিক আছে। আপনি মসজিদে যান আমি আম্মুর সাথে কথা বলি।
তারপর খালিদ মসজিদে চলে যায়। রিমা তার মায়ের সাথে দেখা করতে যায়।
রিমার মাঃ কিরে মা..জামাইটা আমায় দেখে মাথা নিচু করে ফেলল কেনো?
রিমা: আসলে মা উনি খুব পর্দানশিন মানুষ। উনি উনার বাড়িতে উনার ভাবির সাথেও পর্দা করে। উনি জানেন না যে, আপনার সাথে দেখা দেওয়া যাবে কিনা। তাই উনি মাথা নামিয়ে ফেলছেন।কিছু মনে করো না প্লিজ মা।আমায় বলছে উনি ভালো করে মাসয়ালা জেনে তারপর আপনার সাথে দেখা দিবে।প্লিজ মা আপনি উনাকে ভুল বুঝবেন না। উনি খুব ভালো মানুষ।
রিমার মা: আরে না.. কি যে বলিস তুই। তোরা সুখে থাক, ভালো থাক এটাক আমি চাই। এখানে দেখা দেওয়া না দেওয়া বড় বিষয় নয়। যাক বুঝিয়ে বলছিস ভালো হয়েছে।
রিমা :জাযাকুমুল্লাহ মা...
রিমার মাঃএটা আবার কি..?
রিমাঃ এটা হচ্ছে দোয়া। মানে আল্লাহ আপনাকে উত্তম বিনিময় দান করুক। থ্যাংকস /ধন্যবাদ বলার চেয়ে এটা বলা উত্তম।
রিমার মাঃও... আচ্ছা আযান দিচ্ছে। আমি নামাজ পড়তে যাই।
তারপর রিমার মা অযু করে নামাজ পড়তে যায়।রিমাও অযু করে নামাজের স্থানে বসে কিছু তসবিহ আদায় করে। পরে নামাজ শেষ করে তারা নাস্তার জন্য প্রস্তুতি নেয়।
তারপর রিমার মা অযু করে নামাজ পড়তে যায়।রিমাও অযু করে নামাজের স্থানে বসে কিছু তসবিহ আদায় করে। পরে নামাজ শেষ করে তারা নাস্তার জন্য প্রস্তুতি নেয়।
খালিদের সাথে তার শুশুরের মসজিদে দেখা হয়। সেখানে সালাম ও কুশল বিনিময় করে। পরে তারা নামাজ পড়ে একসাথে বাড়িতে আসলে সবাইকে একসাথে নাস্তা দেওয়া হয়। রিমা নাস্তা এনে দেয়।
রিমার বাবাঃ তুই ও আমাদের সাথে নাস্তা কর।
রিমা কি যেন চিন্তা করতেছে। সে দাড়িয়ে আছে।
খালিদঃআম্মু একা যে। উনি মনে হয় আম্মুর সাথে করবে।
রিমাঃ মাথা নেড়ে (হুম)
খালিদঃ আচ্ছা ঠিক আছে। আপনি আম্মুর সাথেই নাস্তা করুন।
রিমা একটু খুশি ভাব নিয়ে সেখান থেকে আম্মুর রুমে চলে গেলো।
রিমার মাঃ কিরে. চলে আসলি যে.?
রিমাঃ ওমা... আমি বুঝি আপনার সাথে নাস্তা করতে পারবো না..?
রিমার মাঃ আসলে তা না.নতুন জামাই। তার সাথে বসে নাস্তা করার উচিত ছিল।সে আবার কি ভাববে।
রিমাঃ কিচ্ছু ভাববে না.. বলছিলাম না খুব ভালো মানুষ। উনি আমাকেই বলছে আপনি একা. আপনার সাথে করার জন্য। জানেন মা.. উনি আমার মনের সব অবস্থা কিভাবে যে বুঝতে পারেন।
রিমার মাঃ সত্যি??? তাহলে তো খুব ভালো।
রিমাঃ জী মা।
রিমার মাঃ আচ্ছা আয়। বস এখানে। কতদিন হয়ে গেলো একসাথে খাই না।
তারপর তারা এক সাথে নাস্তা করলো। ঐদিকে খালিদ, রিমার বাবা আর ভাই এক সাথে নাস্তা করলো।চা খাওয়ার সময় রিফাত(রিমার ভাই) ফু দিয়ে দিয়ে চা খাচ্ছিল।
খালিদঃ জানো রিফাত। কোন কিছু ফু দিয়ে খাওয়া উচিত নয়।
রিফাতঃ কি করবো ভাইয়া.. চা যে খুব গরম।
খালিদঃ একটু অপেক্ষা করো।কিছুটা ঠান্ডা হোক। তারপর না হয় খেয়ো।ফু দিয়ে খেতে আমাদের নবী সঃ নিষেধ করেছেন।
রিফাতঃ আচ্ছা ঠিক আছে। তারপর খালিদ আর রিমার বাবা দীর্ঘক্ষণ বিভিন্ন কথাবার্তা বললেন। এশার আযান দিলে তারা নামাজ পড়তে চলে যায়।নামাজ পড়ে এসে। কিছুক্ষন কথাবার্তা বলার পর সাড়ে ৯ টার দিকে তাদের জন্য ভাতের ব্যবস্থা করে।ভাত খাওয়ার পর রিমা আর খালিদ আলাদা রুমে চলে যায়।রিমা মশারি টাঙিয়ে দেয় আর খাট ঝেড়ে নেয়।
রিমা :একটা কথা বলি..?
খালিদঃ জী বলুন..?
রিমাঃ চলুন না. আমরা ছাদে যাই।
খালিদঃ এত রাতে..?
রিমাঃ তাতে কি.. চলুন না প্লিজ।
খালিদঃ আচ্ছা চলুন।
রিমা খুশি হয়ে খালিদ কে জড়িয়ে ধরে। আপনি খুব ভালো। চলুন।
তারপর তারা ছাদে যায়। এক পাশ করে পাশাপাশি বসে।
রিমাঃ চাঁদ টা খুব সুন্দর তাই না।??
খালিদঃ হুম.. কিন্তু আপনি আরো বেশি সুন্দর।
রিমাঃ আমি জানি আমি কালো। আপনি আমায় খুশি করার জন্য বলছেন।
খালিদঃ সত্যি আপনি চঁাদের চেয়েও সুন্দর, এটা আমি বলি নাই সয়ং আল্লাহ বলছে।
রিমাঃ মানে..?
খালিদঃ আল্লাহ সুরা ত্বীন ৪ নাম্বার আয়াতে কি বলে জানেন
আমি মানুষকে তৈরী করেছি সবচেয়ে সুন্দর করে।
তারমানে আপনি চাঁদের চাইতেও সুন্দর।
রিমাঃ এই আয়াতের রেফারেন্সে তো আপনিও সুন্দর।
খালিদঃআলহামদুলিল্লাহ্ আমরা সবাই সুন্দর।
এভাবে তারা প্রায় দেড় ঘন্টা গল্প করে রুমে এসে ঘুমিয়ে পড়ে।
চলবে ইনশাআল্লাহ
শিক্ষা
★ কোন কিছু ফু দিয়ে খাওয় উচিত নয়।এটা শরীয়ত পরিপন্থী কাজ। এবং স্বাস্থের ক্ষতি হয়।
★ আপনার স্ত্রীর কোন আবধার করলে যেমন ঘুরতে যাওয়া,রাতে চাঁদের আলোতে কিছু সময় কাটানো ইত্যাদি রাখার চেষ্টা করুন। প্রয়োজনে নিজের কোন কাজ কে সেক্রিফাইজ করে স্ত্রীর আবধার পূরন করার চেষ্টা করুন।
★মানুষ চাঁদের চেয়ে সুন্দর। অতএব কাউকে কালো বা কুৎসিত বলে অবহেলা বা ৎাট্টা করা উচিৎ না।
★ আপনার স্ত্রীর কোন আবধার করলে যেমন ঘুরতে যাওয়া,রাতে চাঁদের আলোতে কিছু সময় কাটানো ইত্যাদি রাখার চেষ্টা করুন। প্রয়োজনে নিজের কোন কাজ কে সেক্রিফাইজ করে স্ত্রীর আবধার পূরন করার চেষ্টা করুন।
★মানুষ চাঁদের চেয়ে সুন্দর। অতএব কাউকে কালো বা কুৎসিত বলে অবহেলা বা ৎাট্টা করা উচিৎ না।
★ বৃষ্টি তে ভিজা সুন্নত।মাঝে মাঝে স্ত্রী কে নিয়েও ভিজতে পারেন।এতে ❤️❤️❤️❤️❤️ বৃদ্ধি পাবে।
★ শুধু বোরকা পড়লে পর্দার হোক আদায় হয় না।
মুখমণ্ডল, হাত, পায়ের পর্দার ব্যবস্থা করতে হবে।
★ শুধু বোরকা পড়লে পর্দার হোক আদায় হয় না।
মুখমণ্ডল, হাত, পায়ের পর্দার ব্যবস্থা করতে হবে।
(বিঃদ্রঃ স্ত্রীর সৎ মায়ের সাথে দেখা দেওয়া যাবে কিনা। এই ব্যপারে আমি(লিখক) এখনো পরিপুর্ণ বলতে পারি না। কয়েকজন এর সাথে আলাপ করছি। কেউ বলে দেখা দেওয়া যাবে।কেউ বলে যাবে না। তাই আমি সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগছি। তাই আজকের পর্বে খালিদ তার সৎ শাশুড়ির সাথে পর্দা করেছে। ইনশাআল্লাহ আগামি পর্বে পরিপুর্ণ জেনে আপনাদের জানানো হবে। যারা সঠিক তথ্য জানেন না মেহেরবানী করে কমেন্টে এই ব্যপারে হস্তক্ষেপ করবেন না। আর যারা সঠিক তথ্য জানেন তারা অবশ্যই বিস্তারিত খোলাসা করে যদি জানাতেন উপকৃত হতাম। আমি আবারো বলছি এমন মন্তব্য করবেন না যাতে ফেতনা সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। যারা সঠিক তথ্য জানেন তারাই এই ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করবেন। জাযাকুমুল্লাহ
tag
gojol 2018, bangla gojol mp3,bangla waz, waz
kalarab,
kalarab song,
kalarab new song,
kalarab tv,
kalarab shilpi,
kalarab new gojol,
kalarab live,
kalarab all song,
kalarab ar gojol,
kalarab best song,
kalarab bangla gojol,
kalarab bangla,
kalarab bodruzzaman,
kalarab by abu rayhan,
kalarab eid song,
kalarab gojol new,
kalarab gojol ma,
kalarab gojol 2018,
kalarab gojol new 2018,
kalarab holy tune,
kalarab jazakallah,
kalarab song,
kalarab songit,
kalarab song allah allah,
kalarab song 2018,
kalarab song new,
kalarab song salat,
kalarab song new 2018,
kalarab song salam,
kalarab best song,
song by kalarab,
kalarab video song,
new kalarab song,
kalarab gojol new,
kalarab gojol ma,
kalarab gojol sal
0 coment rios:
আপনার একটি গুরুত্বপূন্য কমেন্ট লেখককে অনুপ্রানিত করে । অনুগ্রহ করে আপনার অনুভুতি আমাদেরকে জানান । আশা করি আমরা সহযোগিতা করতে পারবো ।