Thursday, 13 September 2018

সুন্নত জিন্দার মিশন পর্ব ২৮ Md Abdul Kaiyum

সুন্নত জিন্দার মিশন পর্ব ২৮
Md Abdul Kaiyum

রিমাঃ আমি চাই....
খালিদঃ কি ব্যপার থেমে গেলেন কেন বলুন!!(উৎসুখ হয়ে)
রিমাঃ না থাক আপনি হয়তো দিতে পারবেন না।
খালিদঃ আপনি বলেই দেখুন না।আমার সামর্থ্য থাকলে অবশ্যই আমি তা দিবো ইনশাআল্লাহ।
রিমাঃ সত্যি দিবেন তো.???

খালিদঃ জী ইনশাআল্লাহ।
রিমাঃ আমি চাই আমার পাশে আমার একটা বোন থাকুক।
খালিদঃ মানে.???একটু বুঝিয়ে বলুন।
রিমাঃ আপনি........... বড়ভাবিকে..........বিয়ে করে ফেলুন ।(মাথা নিচু করে দীর্ঘ সময় নিয়ে)
খালিদ রিমার কথা শুনে পুরোই অবাক হয়ে যায়। রিমার দিকে অনেক্ষন তাকায় থাকে।কিছুই বলছে না সে। তার চোখ থেকে পানি পড়া শুরু হয়।
রিমাঃ বলছিলাম না আপনি পারবেন না।তাই আমি বলতে চাই নি।
খালিদ নিজেকে আর কন্ট্রোল করতে না পেরে রিমাকে জড়িয়ে ধরে।তখন তার কান্নার বেগ আরো বেড়ে যায়।
রিমাঃ আপনাকে বোধই অনেক কষ্ট দিয়ে ফেলছি।প্লিজ আমায় মাফ করে দিন।
খালিদঃ না... বিশ্বাস করেন আমি কষ্ট পাই নি।আমি অবাক হয়ে গেছি আপনার চাহিদার কথা শুনে। এরকম চাহিদা বর্তমানে কোন স্ত্রী তার স্বামীর কাছে চায় কিনা আমি জানিনা।
রিমাঃ পারবেন না তাই তো.??? জানি আমার এই চাহিদা আপনি পূরণ করতে পারবেন না। তাই প্রথমে বলতে চাই নি।
খালিদঃআমি আপনার চাহিদা পূরন করবো কিনা সেটা পরে বলছি।কিন্তু আমায় একটা কথা বলবেন.???
রিমা: জী বলুন।
খালিদঃ পৃথীবির এত চাহিদা থাকতে আপনার এমন চাহিদার কথা মাথা আসলো কেন তা কি জানতে পারি।
অনেক্ষন চুপ থাকার পর
রিমাঃ আসলে বড়ভাবি আপনাদের ফ্যামিলির একটা অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে দাড়িয়েছে।জানিনা ইদ্দত পালন শেষে উনি কি সিদ্ধান্ত নিবেন।
উনি কি এই বাড়িতেই থেকে যাবেন.??
নাকি উনার বাচ্চাদের নিয়ে উনাদের বাড়ি চলে যাবেন?
নাকি উনি আবার বিয়ে করবেন???
এই কয়েকটা প্রশ্ন আমার মাথায় ঘুরপাক করছে।তখন আমার মনে হচ্ছে উনার বয়স হিসেবে উনি আবার বিয়ে করাটাই স্বাভাবিক। কিন্তু এই কয়েক মাসে যা বুঝলাম তাতে মনে হচ্ছে এই ফ্যামিলি উনাকে হারিয়ে ফেললে অনেক কিছুই হারিয়ে ফেলবে। আব্বা আম্মা তো উনাকে ছাড়া মনে হয় যেন এক পা এদিক সেদিক করেনা।তাই আমি চিন্তা করলাম নিজের বর টাকে (কান্না করতে করতে) যদি উনাকে ভাগ দিই।তাহলে এই ফ্যামিলিটা অন্তত বড়ভাবি কে হারাবেনা।মা বাবা তাদের আদরের বউ মাকে হারাবেনা। আমি আমার বড়বোন(জাল)কে হারাবো না।আবু বক্কর আর উমরের জীবন টাও সংকট মুক্ত হবে।
পারবেন আমার এই চাহিদা পূরণ করতে.??
খালিদঃ আচ্ছা ধরেন। আমি এই চাহিদা পূরণ করতে রাজি।কিন্তু বড়ভাবি রাজি হবে তো.??? উনি যদি রাজি না হয়।
রিমাঃ আপনি যদি রাজি থাকেন। তাহলে উনাকে রাজি করানোর ব্যবস্থা আমি দেখছি.??
অনেকক্ষণ দুইজন চুপ থাকার পর খালিদ রিমার কপালে একটা চুমু দেওয়ার পর
খালিদঃ ইনশাআল্লাহ আমি রাজি।
রিমাঃ আলহামদুলিল্লাহ্‌। (খালিদ কে জড়িয়ে ধরে)
খালিদঃ আসলে কি জানেন।বড়ভাবির ব্যাপার টা নিয়ে আমি অনেক আগেই ভাবছি।আমিও চাই বড়ভাবি এই বাড়িতে থেকে যাক।কিন্তু ব্যপার টা আপনি মানবেন কিনা তা নিয়ে চিন্তিত ছিলাম তাই কখনো আপনাকে বলি নিই।বিশ্বাস করেন আপনি যখন আমাকে বড়ভাবির ব্যপারে বলছিলেন তখন আমি কষ্ট পেয়ে কান্না করিনি।আমি যেন নিজেকেই বিশ্বাস করতে পারছিলাম না আপনি নিজ থেকেই আমাকে বিয়ে করতে বলছেন। তাই আমার আনন্দে চোখের পানি চলে আসছিল।আপনি না বলছিলেন সব চোখের পানি বেদনার নয় কিছু চোখের আনন্দের আমার ঐ কান্না ছিল আনন্দের।
রিমাঃ আমি খুব খুশি হয়েছি আপনি রাজি হওয়াতে।এটা কিন্তু ঠিক করেন নি আপনি.??
খালিদঃ আমি আবার কোনটা ঠিক করেন নি?
রিমাঃ আমি না আপনার অর্ধাঙ্গী.?? তাহলে কেন আমার কাছে বড়ভাবির ব্যাপার টা লুকিয়ে রেখেছেন.??
খালিদঃ আসলে কি বলব.?? আমার ভয় ছিল যদি আপনি রাজি না হতেন.??
রিমাঃ কি যে বলেন। আপনি আমার কাছে একটা হালাল আবধার করবেন। আর আমি রাখবো না.???
খালিদঃ জানেন আপনার জন্য আমার মন থেকে দোয়া আসছে। আল্লাহ আপনাকে একজন হক্কানী আলেমের মা বানিয়ে দিক।
রিমাঃ আমিন। বাহ!! দোয়া টা খুব সুন্দর হয়েছে।আমারে দিয়ে নিজের উদ্দেশ্য ও হাসিল করে নিতে চাচ্ছেন। আমি যদি হক্কানী আলেমের মা হতে পারি তখন কি আপনি বাদ পড়ে যাবেন.??আপনিও তো হক্কানী আলেমের বাবা হবেন ইনশাআল্লাহ।
রিমা আর খালিদ দুইজনেই মুচকি হাসি দেয়।
খালিদঃ জানেন.?? হক্কানী আলেম বললেই হয় না।এর জন্য আপনাকে এখন থেকে প্রস্তুতি নিতে হবে।
রিমাঃ যেমন.??
খালিদঃজানেন তো যে আছর বলে একটা কথা আছে।আপনি যদি এখন থেকে সম্পুর্ণ রুপে আপনাকে গুনাহ থেকে বেচে থাকতে হবে।সব সময় অযু অবস্থায় থাকতে হবে। সব সময় জিকির অবস্থায় থাকতে হবে। আগত সন্তান যেন নেককার হয় তার জন্য মাওলার কাছে দোয়া করতে হবে তাহলে ইনশাআল্লাহ আশা করা যায় আগত সন্তান টি নেককার সন্তান হবে একজন হক্কানী আলেম বা আলেমা হবে।
রিমাঃ ইনশাআল্লাহ এসব গুলো মেনে চলার চেষ্টা করবো।আচ্ছা গর্ভবতি অবস্থায় নির্দিষ্ট কোন আমল আছে.??? আপনার কি জানা আছে.??
খালিদঃ আসলে বই পড়ে বা আলেমদের সাথে থেকে যা জেনেছি এই সময় কোন নির্দিষ্ট আমল কোরআন-হাদিস দ্বারা প্রমানিত নয়। তবে ওলামায়ে কেরাম তো সবসময় গুনাহ থেকে বেচে থাকতে বলেন। তবে এ সময় একটু বেশি খেয়াল রাখতে বলেন যে কোন ছোট গুনাহ ও যেন না হয়।কারন আপনি যদি গুনাহ করেন এটার আছর আগত সন্তানের উপর ও পড়বে। ফলে দুনিয়াতে সেও খারাপ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
রিমাঃ ইনশাআল্লাহ আমি সর্বাত্মক চেষ্টা করবো গুনাহ থেকে বেচে থাকার জন্য।
খালিদঃ ইনশাআল্লাহ।
রিমাঃ আচ্ছা বড়ভাবি কে বিয়ের প্রস্তাব কখন দেওয়া যায় বলুন তো।
কিছুক্ষন নিরাবতার পর
খালিদঃ আমার খেয়াল।আপাতত এটা শুধু আমার আর আপনার মধ্যে থাকুক।বড়ভাবির ইদ্দত পালন শেষ হোক তারপর না হয় আব্বু আম্মুকে আগে জানিয়ে তাদের একটা মত নিয়ে একটা সিদ্ধান্ত করা যাবে।
রিমাঃ আচ্ছা ঠিক আছে।
খালিদঃ কয়টা বাজে খবর আছে.???আপনার এই সময় রাত জেগে থাকা মোটেও উচিত না।আজ আর কোন কথা নয় এখন ঘুমাবেন।বাকি যদি কোন কথা বলার থাকে জমিয়ে রাখুন। পরে ইনশাআল্লাহ শুনবো।
খালিদের কথা শুনে রিমা মুচকি হাসি দিয়ে মশারি টাঙিয়ে দিতে যখন দাড়ায়...
খালিদঃ এই.. এই... আজ থেকে এসব কাজ শুধু আমি করবো ইনশাআল্লাহ। আপনি শুধু নিয়মিত খাওয়া দাওয়া করবেন।আর মন চাইলে হালকা কাজ গুলো করবেন।ঠিক আছে।
রিমাঃ ঠিক আছে।(মাথা নেড়ে)
তারপর খালিদ মশারি টাঙিয়ে দেয়।
চলবে ইনশাআল্লাহ
শিক্ষা
গর্ভবতি মায়ের ফজিলত
★একজন স্ত্রী তার স্বামি কর্তৃক গর্ভবতি হওয়াটা একটা স্বতন্ত্র ইবাদত।
★গর্ভকালীন অবস্থায় একজন মা সর্বদা রোজা পালন কারী ও সারারাত নফল ইবাদত কারীর মত সওয়াব পাবে।
★একজন গর্ভবতি মায়ের যখন প্রসব ব্যাথা শুরু হয় তখন তার জন্য নয়ন শীতলকারী কি কি নিয়ামত লুকিয়ে আছে তা আল্লাহ ছাড়া আর কেউ জানে না।
★কোন মা যখন প্রসব করে তখন তার দুধের প্রতিট ফোঁটার পরিবর্তে একটি করে নেকী দেওয়া হয়।
★সন্তানের অসুস্থতারর করনে যদি কখনো রাতে ঘুমাতে না পারে তার বিনিময়ে মাকে সত্তরটি গোলাম আযাদ করার সওয়াব দেওয়া হয়।
( সূত্রঃআলমু'জাম,তাবরানী ৬৯০৮, আবু নুআঈ'ম ৭০৮৯)
গর্ভবতি মায়ের আমল বা করণীয়
***গর্ভবতি মায়ের কোন নির্দিষ্ট আমল কোরআন হাদিস দ্বারা প্রমাণিত নয়। তবে হযরতে ওলামায়ে কেরাম আল্লাহওয়ালা কিছু পরামর্শ গর্ভবতি মায়েদের দিয়ে থাকেন তা হল
★গোনাহ থেকে বেচে থাকাঃ
নাটক, সিরিয়াল, গান, টিভি, ইত্যাদি গোনাহের কাজ থেকে বেচে থাকা।পর্দার ব্যপারে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকা।
★ধৈর্য্য ধারন করাঃ
অসুস্থতা, বমি,বমিভাব,দুর্বলতা ইত্যাদির কারনে ধৈর্য্য হারা না হওয়া।
★সময় মত নামাজ আদায় করাঃ
যথা সময় নামাজ আদায় অন্তর কে প্রশান্ত রাখে।ফলে অস্থিরতা দূর হয়।
★বেশি বেশি জিকির করাঃ
অস্থিরতা দূর করনে কোরআনি ব্যবস্থা হচ্ছে জিকির করা(সুরা রাদ২৮)।জিকির গর্ভের সন্তান কে শান'ত রাখতে সহায়তা করে।
★শোকর আদায় করাঃ
মা হওয়া মাওলার পক্ষ থেকে একটি বড় নিয়ামত। কত বোন এই নিয়ামত থেকে বঞ্চিত। তাই নিয়ামতের শোকর আদায় করা।
★বেশি রাত পর্যন্ত জাগ্রত না থাকাঃ
রাতে পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম না হলে গর্ববতী মায়ের স্বাস্হ্যহানী ঘটবে তাই ইশার নামাজ সময়ের শুরুতে আদায় করে প্রয়োজনীয় কাজ দ্রুত শেষ করে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়া ভালো। রাতে অন্তত ৬ ঘন্টা ঘুমের নিশ্চিত করা।তবে খেয়াল রাখা চাই ফজর যেন মিস না হয়।
★সর্বদা অযু অবস্থায় থাকাঃ
দৈহিক সুস্থতা ও আত্মিক প্রশান্তির ক্ষেত্রে অযুর ভুমিকা অপরিসীম। কিভাবে সব সময় অযু অবস্থায় থাকা যায় তার একটি পদ্ধতি ২২ তম পর্বে দেওয়া হয়েছে।
★নিয়মিত কোরআন তেলোয়াত করাঃ
প্রায় ২০ তম সাপ্তাহে গর্ভের সন্তান শোনার সক্ষতা অর্জন করে।গর্ভবতি মা যখন তেলোয়াত করে সন্তান তখন তা শ্রবণ করে ফলে গর্ভে থাকা অবস্থায় সন্তানের সাথে একটা সম্পর্কে গড়ে উঠে।
এক্ষেত্রে অনেকের মনে প্রশ্ন জাগে কোন নির্দিষ্ট সূরা পাঠ করার আমল আছে কিনা.??
মূলত গর্ভাবস্থায় আমল করার মত নির্দিষ্ট সূরা নাই।তবে ওলামায়ে কেরাম সূরার বিষয় বস্তুর প্রতি লক্ষ রেখে এভাবে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন
🌾প্রথম মাসে সূরা-আলে ইমরান পড়লে সন্তান দামী হবে।
🌾দ্বিতীয় মাসে সূরায়ে ইউসুফ পড়লে সন্তান সুন্দর হবে।
🌾তৃতীয় মাসে সূরায়ে মারয়াম পড়লে সন্তান সবরকারী হবে।
🌾চতুর্থ মাসে সূরায়ে লোকমান পড়লে সন্তান হেকমত ওয়ালা হবে।
🌾পঞ্চম মাসে সূরায়ে মুহাম্মাদ পড়লে সন্তান চরিত্রবান হবে।
🌾ষষ্ঠ মাসে সূরায়ে ইয়াসিন পড়লে সন্তান জ্ঞানী হবে।
🌾সপ্তম,অষ্ঠম,নবম এবং দ্বশম মাসে সূরা-ইউসুফ,মুহাম্মদ এবং ইবরাহিম এর প্রথম থেকে দশ আয়াত পড়বে।
✓✓ ব্যাথা উঠলে সূরা-ইনশিকাক পড়ে পানিতে ফুক দিয়ে পান করবে।
★বেশি বেশি দোয়ার অভ্যাস করাঃ
গর্ভকালীন অবস্থায় আল্লাহ দোয়া বেশি করেন।এই জন্য সন্তানের জন্য বেশি বেশি দোয়া করা।এর জন্য
সূরা আলে ইমরান-৩৮
সূরা আস-সাফফাত-১০০
সূরা ইব্রাহীম -৪০
সূরা আল-ফুরকান ৭৪
সূরা আল-আম্বিয়া ৮৯
এসব আয়াত পড়ে দোয়া করতে পারে।
★আল্লাহর গুনবাচক নাম পড়াঃ
""আল-মুতা'আলি"" ও ""আল-মাবুদিয়ু"" পড়লে গর্ভকালীন কষ্ট দূর হয়।

tag 

mizanur rahman azhari bangla waz all bangla waz 2018 mp3 bangla waz amir hamza hafizur rahman siddiki new waz 2018 bangla 2018 tarek monowar waz mahfil bangla 2018 bangla waz 2018 amir hamza bangla waz 2018 taheri tofazzal hossain full bangla waz 2018 new bd waz bangla abdullah al amin waz mahfil bangla 2017 khaled saifullah ayubi mizanur rahman azhari english waz bangla mp3 bangla waz 2017kolorober gojol badruzzaman kalarab kalarab tv holy tune gojol kalarab newainuddin al azad islamic bangla islamic salam kalarab kalarab shilpi gosthi new song 2017 kalarab allah allahmuhib khan 2018 allah boloabu rayhan 2018 holy tune record sabu rayhan islamic song kala movie ami dekhini tomay iqbal hj bangla islamic song 2017iqbal hossain jibon
kalarab new song 2018, kalarab new song, kalarab song, bangla islamic song, holy tune, kalarab shilpigosthi, kalarab tv, kalarab shilpi, kalarab new gojol, kalarab islamic song, kalarab live, kalarab shilpi gosthi new song, kalarab new islamic song, kalarab best song, kalarab bangla gojol, kalarab best gojol, kalarab bangla, kalarab bodruzzaman, kalarab by abu rayhan, kalarab new 2018, ???? ????????????, kalarab new song 2018 download, 2018 islamic song, waz


শেয়ার করুন

Author:

Etiam at libero iaculis, mollis justo non, blandit augue. Vestibulum sit amet sodales est, a lacinia ex. Suspendisse vel enim sagittis, volutpat sem eget, condimentum sem.

0 coment rios:

আপনার একটি গুরুত্বপূন্য কমেন্ট লেখককে অনুপ্রানিত করে । অনুগ্রহ করে আপনার অনুভুতি আমাদেরকে জানান । আশা করি আমরা সহযোগিতা করতে পারবো ।