সুন্নত জিন্দার মিশন। পর্ব ৩০
Md Abdul Kaiyum
রাতে খালিদ তারাতরি বাসায় ফিরে। খাওয়া দাওয়ার পর তারা সুরা মুলক আদায় করে।তারপর খালিদ খাট ঝেরে মশারি টাঙিয়ে দেয়।
খালিদঃ নিন ঘুমিয়ে পড়ুন।
রিমাঃ জানেন আজ আমার খুব ভালো লাগছে।
খালিদঃ আচ্ছা কেন খুশি লাগছে তা ঘুমাতে ঘুমাতে শুনবো ইনশাআল্লাহ। আগে খাটে শুয়ে পড়ুন।
তারপর রিমা খাটে উঠে শুয়ে পড়ল।
খালিদঃ জী মহারানী বলুন।আজ কেন বেশি খুশি লাগছে?
রিমাঃ আজ বিয়ের ব্যপারে বড়ভাবি আর আব্বা আম্মার সাথে কথা বলছি।
খালিদঃ কি.???কি বলল উনারা???
তারপর রিমা সকালের ঘটে যাওয়া পুরো কাহিনিটা খালিদ কে শুনায়।খালিদ কাহিনি শুনে পুরো অবাক হয়ে যায়।
খালিদঃ মা-শা- আল্লাহ। আপনার অনেক বুদ্ধি।
রিমাঃ দোয়া করুন।যেন ভালোই ভালোই বিয়ে টা হয়ে গেলেই হয়।
খালিদ রিমার কথা শুনে খুব খুশি হয়।তারপর রিমার কপালে চুমু দিয়ে
খালিদঃ ইনশাআল্লাহ আল্লাহ ভালো কিছু করবেন।এখন দোয়া পড়ে ঘুমিয়ে পড়ুন।
তারাপর তারা ঘুমিয়ে যায়।এভাবে যাচ্ছিলো তাদের দিন গুলো।বড়ভাবির ইদ্দত পালন শেষ হলো।বড়ভাবি আজ হালকা রঙিন জামা পরিধান করে।সন্ধ্যা বেলা নাস্তা করার সময় বড়ভাবি হতাৎ তার শাশুড়ির কাছে একটা আবধার করে বসে..
বড়ভাবিঃ মা...আপনারা অনুমতি দিলে আমি আগামিকাল আমাদের বাড়ি যেতে চাই।
হঠাৎ বড়ভাবির মুখে এই কথা শুনে সবাই স্তব্ধ হয়ে যায়।খালিদের মা আর বাবা একবার বড়ভাবির দিকে তাকায় আরেকবার রিমার দিকে তাকায়।
খালিদের মা কিছু বলতে পারছে না।কারন বড়বউ যদি একবার ঐ বাড়ি গিয়ে আর ফিরে না আসে।সে যদি অন্যত্র বিয়ে করে ফেলে।কারন তার বয়স হিসেবে অন্যত্র বিয়ে করাই স্বাভাবিক। তার অনেক ধরনের চাহিদা থাকতে পারে যা এই বাড়িতে পড়ে থাকলে হালাল ভাবে তা মিটানো সম্ভব না।নানা ধরনের প্রশ্ন ঘুরপাক করছে খালিদের মায়ের মাথা। বড়বউকে কি বলবে বুঝতে পারছেনা।বাড়ি যাওয়ার অনুমতি ও দিতে পারছেনা।আবার এই বাড়িতে ও কিভাবে রেখে দিবে যতক্ষণ না রিমা একটা ব্যবস্থা না করে।
বড়ভাবি :মা.. আমাকে যদি অনুমতি দিতেন.? তাহলে কাল ভাইকে আসতে বলতাম।ভাই কেন যানি বারবার বাড়ি যেতে বলছে।
বড়ভাবির মুখে এই কথা শুনে তো খালিদের মায়ের অবস্থা আরো খারাপ হয়ে যায়।বড়বউয়ের ভাই কি তাহলে বড়বউয়ের জন্য পাত্র ঠিক করছে.?? না না এ হতে পারেনা।বড়বউকে হাত ছাড়া করা যাবে না।এগুলো ভাবতে ভাবতে খালিদের মা রিমার দিকে তাকায়।
রিমাঃ বড়ভাবি... আমার খেয়াল আর কি আপনি যদি আরো ২/১ দিন থেকে যেতেন।সবে মাত্র শরীয়তের একটা হুকুম পালন করা শেষ করছেন।আরো ২/১দিন থেকে গেলে হতো না.??
বড়ভাবি:আচ্ছা ঠিক আছে।আমি আরো ২দিন পরে যাচ্ছি।ভাবি...আপনি একটু আমার রুমে আসুন তো...
কথাগুলো বলে বড়ভাবি উনার রুমে চলে যায়।
খালিদের মাঃ ছোটবউমা তুমি তো আমাদের কিছু বলতে নিষেধ করেছো। এখন বড়বউমাকে কি বলব.??
রিমাঃ আসলে মা.. আমিও ভাবি নাই বড়ভাবি এত তারাতরি চলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিবেন।আচ্ছা যেহুতু উনার থেকে ২দিন সময় নিয়েছি এই দুই দিনেই কিছু একটা করবো ইনশাআল্লাহ। মা...আপনি একটু আয়েশা আপাকে একটা ফোন দিয়ে কাল সকালে আসতে বলেন।বলবেন জরুরী কাজ আছে।যেভাবেই হোক কাল সকালে যেন চলে আসে।আমি ভাবির রুমে যাচ্ছি উনি আবার কেন জানি ডাক দিলেন।
খালিদের মাঃ ঠিক আছে মা।যা করবে একটু তারাতরি করো।আমি বড়বউকে হারাত চাই না। (কান্না করতে করতে)
রিমাঃ মা..আপনি কান্না করবেন না।শুধু দোয়া করুন।আল্লাহ যেন ভালোই ভালোই সব কিছু করে দেন।
তারপর রিম বড়ভাবির রুমে সালাম দিয়ে অনুমতি নিয়ে প্রবেশ করে।
বড়ভাবীঃ ভাবি...আপনি না আমার কাছে কি আবধার করবেন।
রিমাঃ এখনো তো সময় হয় নি।সময় হলে ইনশাআল্লাহ চেয়ে নিবো।
বড়ভাবীঃ এখন বলে ফেলুন না।আমি তো ২ দিন পর চলে যাচ্ছি।
রিমাঃ চলে যাচ্ছেন তো যাবেন সমস্যা কি.?? আপনি কি একেবারেই চলে যাচ্ছেন নাকি.??
বড়ভাবীঃ হ্যাঁ... না..... মানি.....না তারপরেও বলে ফেললে ভালো হয়।
রিমাঃ আচ্ছা ভাবি তাহলে কাল বলি ইনশাআল্লাহ।
বড়ভাবীঃ ঠিক আছে।
রিমা সালাম দিয়ে তার রুমে চলে আসে।মাথার ভিতর একগাধা প্রশ্ন আর চিন্তা সাথে বিভিন্ন প্লান ঘুর পাক করছে।যেভাবেই হোক বড়ভাবি কে আটকাতে হবে।উনি যদি একবার চলে যায় মনে হয় আর আসবেন না।উনার ভাই মনে হয় উনার জন্য আগে থেকেই কিছু একটা করে রেখেছে তা বড়ভাবি আমাদের বলছে না।এভাবে চিন্তা করতে করতে রিমার মন মেজাজ কেমন যানি হয়ে যাচ্ছে।এশার আযান দিলে অযু করে নামাজ আদায় করে নেয়।তারপর নিজের রুমে চলে এসে আবার ভাবনার চিন্তায় পড়ে যায়।একবার একেক প্লান মাথায় আসে।মাঝে মাঝে ঘড়ির দিকে তাকায়।আজ ঘড়ির কাটা মনে হয় সামনে এগুচ্ছে না।খালিদ কখন আসবে।খালিদের জন্য রিমা অপেক্ষা করতেই আছে।
কিছুক্ষন পর খালিদ আসলে রিমা তারাতরি দরজা খুলে দেয়।
খালিদঃ কি ব্যপার আপনাকে কেমন চিন্তিত মনে হচ্ছে। কোন সমস্যা.??
রিমাঃ আচ্ছা পরে বলছি।আগে খাওয়া আর তেলোয়াতের পর্ব শেষ করি.??
খালিদঃ ঠিক আছে।
তারপর তারা খাবার খেয়ে তেলোয়াত করে ঘুমানোর প্রস্তুতি নেয়।
ঘুমানোর আগে রিমা খালিদ কে বিস্তারিত বললে খালিদ ও চিন্তায় পরে যায়।তারপরেও রিমাকে খালিদ সান্ত্বনা দিয়ে ঘুমানোর কথা বলে।কিন্তু রিমার তো ঘুম আসেই না।
হঠাৎ রিমা উঠে বসে যায়।
খালিদঃ কি ব্যপার উঠে পড়লেন যে.??
রিমাঃ না কিছু না।আপনি ঘুমান।আমি অযু করে আসি নামাজ পড়বো।
খালিদঃ ঠিক আছে আমিও তাহলে নামাজ পড়বো।আজ না হয় পরে ঘুমাবো।
তারপর অযু করে এসে নামাজ আদায় করে। অন্যদিন খালিদ মোনাজাত করতো রিমা আমিন বলে সম্মতি জানাতো।আজ রিমা নিজেই নিজের জন্য মোনাজাত করে।খালিদ লক্ষ করে অনেক্ষন নিরবে কি যেন বলে রিমা চোখের পানি ছেড়ে দেয়।
মোনাজাত শেষ হলে রিমা জায়নামাজে বসে থাকে।তার উঠতেই ইচ্ছে করছে না।পরে খালিদ বুঝিয়ে শুনিয়ে ঘুমের জন্য বিচানায় নিয়ে আসে।
অনেক কষ্টে রিমার ঘুম আসে।আযানের সাথে সাথে রিমার ঘুম ভেঙে যায়।তারপর অযু করে নামাজের রুমে চলে যায়।আজ আর আগে খালিদকে বিদায় না দিয়েই আগেই নামাজের রুমে নামাজ পড়তে চলে যায়। নামাজ পড়ার পর রিমা বড়ভাবির সাথে রান্নাঘরে বসে থাকে।বড়ভাবী রেষ্ট নিতে বললেও রিমা রান্নাঘরে থেকে যায়।নাস্তা বানানোর পর রিমা নাস্তা নিয়ে তাদের রুমে আসে।খালিদ রিমার মনের অবস্থা বুঝতে পেরে রিমাকে আর কোন প্রশ্ন করে নাই।নাস্তা করে নিজে নিজেই পাঞ্জাবি গায়ে দিয়ে দোকানে চলে যাই।
রিমা আয়েশা আশার জন্য অপেক্ষা করে।আয়েশা আসলে নাস্তার ব্যবস্থা করে।নাস্তার পর আয়েশার বর তাদের(শশুর শাশুড়ি) থেকে বিদায় নিয়ে চলে যায়।তারপর রিমা আয়েশাকে তাদের রুমে ডেকে নিয়ে সব কিছু বুঝিয়ে বলে।রিমার ত্যাগের কথা শুনে আয়েশা কান্না শুরু করে।
রিমাঃ আপা...এখন কান্নার সময় নয়।এখন আমাদের প্লান মাফিক কাজ করতে হবে।
আয়েশা :ঠিক আছে ভাবি
তারপর তারা যুক্তিকরে প্লান একেঁ নেয়।
দুপুরে খাওয়ার পর খালিদ দোকানে চলে রিমা আর আয়েশা বড়ভাবির রুমে সালাম দিয়ে প্রবেশ করে।
আয়েশাঃ কেমন আছেন ভাবি.?
বড়ভাবি:আলহামদুলিল্লাহ্ ভালো।আপনার কি অবস্থা আর আপনার শশুর শাশুড়ির.?
আয়েশাঃ আলহামদুলিল্লাহ্ সবাই ভালো আছে।
আয়েশাঃ কি করেন.?
বড়ভাবি : তেমন কিছু না।আগামি পরশু তো বাড়ি যাবো তাই একটু ব্যাগ গুছিয়ে নিচ্ছি।
আয়েশাঃএত তারাতারি.??
বড়ভাবীঃ না.....গুছিয়ে নিচ্ছি আর কি.??
রিমাঃ ভাবি.. আপনার কাছে আমার আবধার টি করতে আসছি.??
বড়ভাবি : জী বলুন ভাবি...আমার সামর্থ্য থাকলে ইনশাআল্লাহ পূরণ করবো।
রিমাঃ ইয়ে...মানি... ভাবি.. আমার একটা বড় বোন প্রয়োজন। যে কিনা আমার ছায়াদানকারী হিসেবে আমার পাশে সব সময় থাকবে। আমার আবধার টি হলো আপনি আমার বড় বোনের ব্যবস্থা করে দিন।
বড়ভাবীঃ ভাবি...এটা কি ধরনের আবধার? এটা আমি কিভাবে পূরণ করতে পারবো।
রিমাঃ পারবেন ভাবি পারবেন।
বড়ভাবীঃ কিভাবে.??
রিমা বড়ভাবির দুই হাত ধরে
রিমাঃ ভাবি..আমি আপনাকে আমার ছায়াদানকারী বড় বোন হিসেবে চাই।আমরা এই পরিবারের কেউ আপনাকে হারাতে চাই না।তাই আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি আপনাকে আবার বিয়ে দিবো। আর আপনার জন্য বর হিসেবে আমরা আমার বর কে নির্ধারণ করেছি।প্লিজ ভাবি আপনি আমার এই আবধার টি রাখেন.? আপনি উনাকে(খালিদ)বিয়ে করবেন বলে সম্মতি দেন।(কথা গুলো একটানা বলল রিমা)
রিমার কথা শুনে বড়ভাবি পুরাই অবাক হয়ে যায়।অনেক্ষন একে অপরের দিকে তাকিয়ে থাকে..
রিমাঃ কি...ভাবি পারবেন না উনাকে বিয়ে করতে.??পারবেন না আমার ছায়াদানকারী বড়বোন হয়ে থাকতে.??
বড়ভাবি রিমা জড়িয়ে ধরে এবং কান্না শুরু করে।
অনেক্ষন পর
বড়ভাবীঃ আপনি আমার কাছে এমন আবধার করবেন আমি জীবনেও ভাবিনি।জানেন ভাবি.??আমিও এই বাড়ি ছেড়ে চলে যেতে চাই না। ভাই আমাকে বার বার আমাদের বাড়ি যেতে বলছে কারন আমার জন্য নাকি পাত্র দেখছে।আমি বাড়িতে গেলে নাকি পাত্রপক্ষ দেখতে আসবে। তাই বার বার যাওয়ার জন্য তাগিদ দিচ্ছে ।আমি প্রথমে ভাইকে নিষেধ করলেও পরে অনেক কিছু ভেবে হ্যা সিদ্ধান্ত দিয়েছি। কিন্তু বিশ্বাস করেন গুনাহের ভয় না থাকলে আমি এই বাড়িতেই থেকে যেতাম।
রিমাঃ তাহলে এখন কথা দেন।আপনি উনাকে বিয়ে করবেন.??
বড়ভাবী কিচ্ছু বলছেনা আবার কান্না শুরু করে দেয়।
আয়েশাঃ ভাবি..... আপনি তো জানেন। আম্মা তো আপনাকে আপন মেয়ের চেয়ে বেশি কিছু ভাবে। আপনিও তো আম্মাকে আপন মায়ের চেয়ে কম ভাবেন না। প্লিজ ভাবি আপনি আম্মাকে ছেড়ে চলে যাবেন না। প্লিজ ভাবি আপনি বিয়েতে রাজি হয়ে যান।(কান্না কান্না কন্ঠে)
বড়ভাবীঃ হুম..
রিমাঃ হুম মানে...? তারমানে আপনি বিয়েতে রাজি?
বড়ভাবীঃ জী।(মাথা নিচু করে)
বড়ভাবির কথা শুনার পর রিমা বড়ভাবিকে জড়িয়ে ধরে।আয়েশা উঠে রুম থেকে বের হয়ে মায়ের রুমে চলে যায়।যা বড়ভাবি খেয়াল করে নাই।
রিমাঃ জাযাকাল্লাহ ভাবি।আপনি খুব ভালো।জানেন এই কথাটি শুনলে মা বাবা কত খুশি হবেন।আর উনিও খুশি হবেন।
বড়ভাবীঃ আপনিও খুব ভালো।বর্তমান যুগে কেউ সেচ্ছায় নিজের বরকে অন্যকে অন্যকে.??আমি আপনার কাছে চিরকৃতজ্ঞ ভাবি।
বড়বউমা বলেই একটা ডাক দিয়ে খালিদের মা রুমে ডুকে যায়।এবং গিয়ে বড়ভাবিকে জড়িয়ে ধরে।
খালিদের মা:সত্যি মা... তুমি আমাদের কাছ থেকে চলে যাবি না তো।তুমি এই বাড়িতে থেকে যাবে তো?? আমার ছোটো ছেলেকে বিয়ে করবে তো.?
বড়ভাবি :হুম মা...।আমাদের জন্য দোয়া করবেন।
তারপর খালিদের মা রিমা আর বড়ভাবিকে বুকের মাঝে টেনে নিয়ে দোয়া করে।
আয়েশাঃ মা... বড়ভাবির সাথে আগে ভাইয়ার আগে একবার কথা বলে দেওয়া দরকার। বিয়ের আগে দুজনের সাথে কথা বলে নেওয়া ভালো।
খালিদের মাঃ হুম।ঠিক বলছিস।আজ খালিদ আসলে তাদের একবার কথা বলার ব্যবস্থা করিস।
আয়েশাঃ আচ্ছা মা....একটা ব্যবস্থা করলে কেমন হয়।
খালিদের মাঃ কি.??
আয়েশাঃ ঘরের ভিতর ছোট করে আমরা নিজেরা একটা প্রোগ্রাম করি।
খালিদের মাঃ সেটা আবার কি রকম।
আয়েশাঃমা.. ছেলের পক্ষ যেমন মেয়ের বাড়িতে দেখতে আসে।ঐ রকম যদি আমরা নিজেরা ঘরের ভিতর একটা ব্যবস্থা করি।তাহলে ভাইয়া আর বড়ভাবির মাঝে কথাও হবে আমরাও ঘরের ভিতর হালাল বিনোদন করতে পারবো ইনশাআল্লাহ।
খালিদের মাঃ হুম।তাহলেই তো ভালোই হবে।ঠিক আছে ঐ রকম ব্যবস্থা কর।
আয়েশাঃ ঠিক আছে।মা... আপনি ভাইয়াকে ফোন দিয়ে বলুন।উনি যেন মাগরিবের পর দোকান বন্ধ করে চলে আসে।কিন্তু কেন আসতে হবে তা বলবেন না।
খালিদের মাঃ ঠিক আছে আমি বলে দিচ্ছি।
তারপর খালিদের মা উনার রুমে চলে যায়।রিমা আর আয়েশা মিলে কিভাবে কি করবে তা বড়ভাবির রুমে বসে প্লান করে। মাঝে মাঝে বড়ভাবি কিছু বলতে যেয়েও লজ্জায় বলতে পারেনি।রিমা আর আয়েশা ব্যপারটি খেয়াল করলেও না দেখার ভাব করে নিজেদের প্লান একেঁ নেয়।
চলবে ইনশাআল্লাহ।
tag
0 coment rios:
আপনার একটি গুরুত্বপূন্য কমেন্ট লেখককে অনুপ্রানিত করে । অনুগ্রহ করে আপনার অনুভুতি আমাদেরকে জানান । আশা করি আমরা সহযোগিতা করতে পারবো ।